পাইক্রফটকে সরাবে না আইসিসি, নাম তুলে নেবে পাকিস্তান!

পাকিস্তানের দাবী নস্যাত করল আইসিসি(ICC)। আর তাতেই কি এবার এশিয়া কাপের মঞ্চ থেকে নাম তুলে নেবে পাকিস্তান(Pakistan)! অ্যান্ডি পাইক্রফটকে সরানোর দাবি নিয়ে আইসিসির(ICC) দ্বারস্থ হয়েছিল পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড(PCB)। ভারতের বিরুদ্ধে ম্যাচে হ্যান্ডশেক কান্ডটা একেবারেই মেনে নিতে পারছে না পাকিস্তান। আর তাতেই ম্যাচ রেফারির বিরুদ্ধে প্রচ্ছন্ন মদতের অভিযোগ তুলে তাঁকে অপসারণের দাবিতে আইসিসির(ICC) কাছে সরব হয়েছিল পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড(PCB। কিন্তু তাদের সেই দাবি মানা হবে না বলেই জানিয়ে দেওয়া হচ্ছে ক্রিকেটের সর্বোচ্চ নিয়ামক সংস্থার তরফে। অর্থাৎ পাইক্রফটকে(Andy Pycroft) সরানো হবে না বলেই জানিয়ে দেওয়া হয়েছে আইসিসির(ICC) তরফে। এরপরই শুরু হয়েছে জল্পনা। তবে কী এশিয়া কাপ থেকে নাম তুলে নিচ্ছে পাকিস্তান। কারণ সেরকমই তো হুমকি দিয়েছিল তারা। পাকিস্তানের(PCB) বিরুদ্ধে ম্যাচের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত ভারতীয় দলের ক্রিকেটাররা(India Cricket Team) হাত মেলানোর সৌজন্য দেখাননি। আর সেটাই যেন মেনে নিতে পারছে না পাকিস্তান। তারা এটাকে ক্রিকেটের নিয়ম উলঙ্ঘন বলেই দাবি করছে এবং এই ঘটনার পিছনে ম্যাচ কমিশনারের মদত থাকারই অভিযোগ তুলেছে। তাদের মতে ভারতীয় ক্রিকেটাররা এমন আচরণ করলেও সেখানে ম্যাচ কমিশনার নাকি কোনওরকম পদক্ষেপ করেননি, বরং মুখ বন্ধ রাখারই সিদ্ধান্ত নিয়ছিলেন। এরপরই আইসিসির(ICC) দ্বারস্থ হয়েছিলেন পাক ক্রিকেট বোর্ডের(PCB) কর্তারা। পাইক্রফটকে তাঁর পদ থেকে অপসারণ করানোর জন্য। নইলে তারা নাকি এশিয়া কাপ থেকে নাম তুলে নেবে। কিন্তু আইসিসি সাফ জানিয়ে দিয়েছে এমনটা নাকি হবে না। এবার পাকিস্তান কী করে সেদিকেই তাকিয়ে রয়েছেন সকলে। আইসিসির একটি সূত্র তরফে এক সর্বভারতীয় সংবাদ মাধ্যমে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে যে কোনওরকম অপসারণই করা হবে না। তার কারণ এমনটা যে হবে তা নাকি এসিসির কর্তারা প্রথম থেকেই জানতেন। আর সেই কমিটিতে পাকিস্তানের সদস্যও ছিলেন। সুতরাং পাকিস্তানের দাবি মানার কোনও সম্ভাবনাই নেই। এমনকি সেখানে পিসিবির ডিরেক্টরও ছিলেন। আর আইসিসির সিদ্ধান্তের জেরে যে পাকিস্তানই সমস্যায় পড়ল তা বলার অপেক্ষা রাখে না। কারণ পাকিস্তান এশিয়া কাপ থেকে নাম তুলে নেওয়ার হুমকি দিয়েছিল। আগামী ১৭ সেপ্টেম্বর সংযুক্ত আরব আমিরশাহির বিরুদ্ধে নামবে পাকিস্তান। প্রশ্ন উঠছে সেই ম্যাচে পাকিস্তান খেলবে তো। এই নিয়ে গুঞ্জন কিন্তু তুঙ্গে। অন্যদিকে এই ঘটনার পরই পিসিবি তাদের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট অপারেশন ডিরেক্টরকে সরিয়ে দিয়েছে। পাক ক্রিকেট যে এই ঘটনায় বেশ উত্তাল হয়ে উঠেছে তা বলাই যায়।
ব্রাত্য সিরাজই আইসিসির সেরা খেলোয়াড়

এশিয়া কাপে(Asia Cup) ব্রাত্য। কিন্তু সেই মহম্মদ সিরাজই(Mohammed Siraj) আইসিসির(ICC) তালিকায় এবার সেরা ক্রিকেটার। অগাস্ট মাসে আইসিসির মাসের সেরা ক্রিকেটারের পুরস্কার পেলেন মহম্মদ সিরাজ(Mohammed Siraj)। কিন্তু সেই সিরাজই আবার ভারতের এশিয়া কাপের দল থেকে ব্রাত্য। দল থেকে বাদ পড়ার সেভাবে কখনোই মুখ খোলেননি সিরাজ। এই পুরস্কারটাই যে সিরাজের জবাব তা বলার অপেক্ষা রাখে না। ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে দুরন্ত পারফরম্যান্সের পুরস্কারটাই পেলেন এবার তিনি। ইংল্যান্ডের(England) বিরুদ্ধে শেষ টেস্টে দুরন্ত পারফরম্যান্স দেখিয়েছিলেন মহম্মদ সিরাজ(Mohammed Siraj)। কার্যত সিরিজ ড্র করার অন্যতম প্রধান কারিগড়ই ছিলেন মহম্মদ সিরাজ। কঠিন সময়ে ব্রিটিশ শিবিরের সেরা তিন ব্যাটারকে সাজঘরে ফিরিয়ে দিয়েছিলেন তিনি। শুধু তাই নয় ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে সেই সিরিজে ব্যাটেও রান এসেছিল সিরাজের। তাঁর পারফরম্যান্সেরই পুরস্কারটা এবার পেলেন মহম্মদ সিরাজ। আইসিসির(ICC) এই পুরস্কার পেয়ে আপ্লুত মহম্মদ সিরাজ(Mohammed Siraj)। মুখে কিছু না বললেও, এটাই যে সিরাজের জবাব তাও বলার অপেক্ষা রাখে না। সিরাজ জানিয়েছেন, “আইসিসির মাসের সেরা পুরস্কার পাওয়ার অনুভূতিটাই আমার কাছে সম্পূর্ণ আলাদা। তেন্ডুলকর-অ্যান্ডারসন ট্রফিটা আমার কাছে চির স্মরণীয় হয়ে থাকবে। এমন একটা লড়াইয়ের মঞ্চের সদস্য হতে পারাটাও বিরাট ভাগ্যের”। ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে শেষ টেস্টের দুই ইনিংসেই ভারতীয় দলের প্রধান ভরসা ছিলেন মহম্মদ সিরাজ। বুমরার অনুপস্থিতিতে সিরাজের বোলিংয়ের সামনেই বিধ্বস্ত হয়েছিল ইংল্যান্ডের ব্যাটিং লাইনআপ। দুই ইনিংস মিলিয়ে মহম্মদ সিরাজ একাই তুলে নিয়েছিলেন ৯টা উইকেট। বিশেষ করে দ্বিতীয় ইনিংসে সবচেয়ে কঠিন সময়ে ইংল্যান্ডের সেরা তিন ব্যাটারকে সাজঘরে ফিরিয়েছিলেন তিনি। শেষ দিন ইংল্যান্ডের জেতার জন্য রান একেবারেই বেশি বাকি ছিল না। কিন্তু সিরাজ ছিলেন বিধ্বংসী মেজাজে। আর তাতেই সাফল্য। সিরাজের সেই পারফরম্যান্স দেখেই অগাস্টের সেরা টেস্ট ক্রিকেটার হিসাবে নির্বাচিত হয়েছিলেন মহম্মদ সিরাজ। তবে এশিয়া কাপের দলে কিন্তু সুযোগ পাননি তিনি।
পাকিস্তানকে হেলায় হারিয়ে ক্রিকেট মাঠেও মধুর প্রতিশোধ ভারতের

সেনাবাহিনীর পর বাইশগজেও পাকিস্তানকে জবাব দিল ভারত(Indian Cricket Team)। এশিয়া কাপের(Asia Cup) মঞ্চে পাকিস্তানকে(Pakistan) বিধ্বস্ত করে এগিয়ে চলল ভারত(India)। কুলদীপ(Kuldeep Yadav), অক্ষরদের(Axar Patel) দাপুটে বোলিংয়ের সৌজন্যে সাত উইকেটে জয়ী ভারত। বাইশ গজে এ যেন সূর্যদের আরেকটা অপারেশন সিঁদুর। আর তাতেই পাকিস্তান ফের একবার ক্ষত বিক্ষত। পহেলগাম(Pahelgam) ঘটনায় প্রয়াতদের যেন আবারও একটা শ্রদ্ধার্ঘ জানালেন ভারতীয় দলের ক্রিকেটাররা। আবার পাকিস্তানের সঙ্গে যে কোনও সম্পর্ক নয়, সেটাও বুঝিয়ে দিলেন সূর্যকুমার যাদবরা(Suryakumar Yadav)। ম্যাচের শুরু থেকে শেষ, প্রতিপক্ষ ক্রিকেটারদের সঙ্গে হাতও মেলালেন না ভারতীয় দলের ক্রিকেটাররা। পহেলগাম ঘটনার পর এটাই ছিল দুই দলের প্রথম সাক্ষাত ক্রিকেটের বাইশগজে। এই ম্যাচে ভারতের খেলা নিয়েও অনেকেই আপত্তি জানাচ্ছিলে। উঠেছিল বয়কটের ডাক। আসলে ভারতীয় দল চেয়েছিল পাকিস্তানকে হারিয়ে আবারও একটা জবাব দিতে। কুলদীপ(Kuldeep Yadav), অক্ষরদের(Axar Patel) হাত ধরে সেটাই একেবারে নিখুঁতভাবে করল টিম ইন্ডিয়া। সংযুক্ত আরব আমিরশাহীর মাঠে একেবারে একপেশে লড়াইয়ে পাকিস্তান বধ সম্পূর্ণ করল টিম ইন্ডিয়া। টস জিতে পাকিস্তান অধিনায়কের প্রথমে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত। ভারতের বিরুদ্ধে বড় রানের পরিকল্পনা নিয়েছিল তারা। কিন্তু ভারতীয় বোলিং লাইনআপের সামনে পাক ব্যাটাররা ছিলেন একেবারেউই অসহায়। শুরু থেকেই বিধ্বংসী মেজাজে ছিল টিম ইন্ডিয়া(Team India)। প্রথম ওভারেই হার্দিকের(Hardik Pandya) উইকেট। এরপর বুমরার(Jasprit Bumrah) ধাক্কা। ৬ রানের মধ্যে ২ উইকেট হারিয়ে পাকিস্তান তখন থেকেই চাপে পড়ে গিয়েছিল। যদিও ফখর জামন একটা চেষ্টা করেছিলেন লড়াইয়ে ফেরার। কিন্তু ভারতের এই বোলিং লাইনআপের সামনে সব চেষ্টাই ব্যর্থ হয়। 2⃣ wins on the bounce for #TeamIndia! 🙌 A dominating show with bat & ball from Surya Kumar Yadav & Co. to bag 2 more points! 👏 💪 Scorecard ▶️ https://t.co/W2OEWMTVaY#AsiaCup2025 pic.twitter.com/hM7iin7AAq — BCCI (@BCCI) September 14, 2025 পাওয়ার প্লে শেষ হতেই মাঠে শুরু কুলদীপের(Kuldeep Yadav) স্পিনের জাদু। আর তাতেই একে একে শাহিবজাদা, হাসান নওয়াজরা সাজঘরে ফেরেন। সেইসঙ্গে অক্ষর পটেল(Axar Patel) তুলে নেন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উইকেট ফখর জমনকে। পাকিস্তানের বড় রানের সমস্ত আশা শেষ। ১২৭ রানেই থামতে হয় পাক বাহিনীকে। ভারতের তরুণ ওপেনার অভিষেক শর্মা শাহিনকে কী সামলাতে পারবেন। এই প্রশ্নই তখন ঘুরপাক খাচ্ছিল। জবাবটা মাঠে নেমে শাহিনের প্রথম দুই বলেই দিয়ে দিলেন অভিষেক। প্রথম বলে চার। পরের বলই একেবারে ওভার বাউন্ডারি। পাক বোলিং নিয়ে এদিন ভারতীয় ব্যাটারদের চোখে মুখে চিন্তার কোনওরকম ছাপই ছিল না। অভিষেক অবশ্য ১৩ বলে ৩১ রানের ঝোরো ইনিংস খেলে সাজঘরে ফেরেন। গিল এদিনও বড় রান করতে ব্যর্থ। যদিও ভারতের জিততে কোনওরকম অসুবিধাই হয়নি। সূর্যকুমার যাদবের অপরাজিত ৪৭ রান এবং তিলক বর্মার ৩১ রানের ভর করে চার ওভার বাকি থাকতেই ম্যাচ জিতে নেয় টিম ইন্ডিয়া।
পাকিস্তানের বিরুদ্ধে নামার আগে গিলের মুখে বিরাট, সচিনের কথা

মাঝে আর একটা দিন। এরপরই এশিয়া কাপের(Asia Cup) গ্রুপ পর্বের দ্বিতীয় ম্যাচে চির প্রতিদ্বন্দ্বী পাকিস্তানের বিরুদ্ধে নামছে ভারতীয় দল। সেই ম্যাচেই আবার সহ অধিনায়কের দায়িত্ব রয়েছে শুভমন গিলের(Shubman Gill) কাঁধে। দায়িত্ব যে তাঁর কাঁধে অনেকটাই বেশি তা বলার অপেক্ষা রাখে না। সেই পাকিস্তানের বিরুদ্ধে নামার আগে গিলের মুখে তাঁর দুই অনুপ্রেরণার কথা। সচিন তেন্ডুলকর(Sachin Tendulkar) এবং বিরাট কোহলির(Virat Kohli) কথা মাথায় রেখেই নাকি পাক বধের ছক কষছেন শুভমন গিল(Shubman Gill)। পহেলগাম(Pahelgam) ঘটনার পর এই প্রথমবার ক্রিকেটের বাইশগজে মুখোমুখি হচ্ছে ভারত ও পাকিস্তান(INDvPAK)। ম্যাচ ঘিরে যে উত্তেজনার পারদ তুঙ্গে তা বলার অপেক্ষা রাখে না। মাঠের বাইরের পর এবার বাইশ গজেও ভারতীয় দল অপারেশন সিঁদুর করতে পারে কিনা সেটা তো সময়ই বলবে। তবে তার আগে শুভমন গিল(Shubman Gill) দুজনের কথা মাথায় রেখেই নিজেকে প্রস্তুত করছেন। সচিন তেন্ডুলকর ছোট থেকেই শুভমন গিলের(Shubman Gill) কাছে অনুপ্রেরণা। ট্যাকটিকাল জিনিস এবং মানসিক পরিকল্পনায় যেমন সচিন তেন্ডুলকরের খেলা তাঁকে সাহায্য করেছেন। তেমনই আবার ক্রিকেটের বাইশগজে রান পাওয়ার যে খিদেটা রয়েছে, সেটা বিরাট কোহলির থেকেই শিখেছেন তিনি। একটি পডকাস্ট শো-এ শুভমন গিল(Shubman Gill) জানিয়েছেন, “আমার অনুপ্রেরণা দুজন। প্রথম জন হলেন সচিন তেন্ডুলকর। তিনি আমার বাবার প্রিয় ক্রিকেটার। তাঁকে দেখেই কার্যত আমার ক্রিকেট খেলতে আসা। সচিন তেন্ডুলকরের থেকে যতটা শিখেছি সেটা হল মানসিক শক্তি এবং নানান ট্যাকটিকাল জিনিস”। তিনি আরও জানান, “বিরাট কোহলিকে যখন দেখতে শুরু করেছিলাম, সেই সময় থেকেই তাঁর মধ্যে খেলার যে খিদে, দৃড়তা সেগুলোই শিখতে শুরু করেছিলাম”। এই এশিয়া কাপে(Asia Cup), বিশেষ করে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ব্যাটিং লাইনআপে যে ভারতীয় দলের অন্যতম প্রধান অস্ত্র শুভমন গিল তা বলার অপেক্ষা রাখে না। কার্যত তাঁর কাঁধেই থাকছে রান করার গুরু দায়িত্ব। গ্রুপের সবচেয়ে হাই ভোল্টেজ ম্যাচে নামার আগে সেই শুভমন গিলের মুখে বারবারই সচিন তেন্ডুলকর এবং বিরাট কোহলির কথা। তাদের কথা মাথায় রেখেই হয়ত পাক বধের ছক কষছেন তিনি। ১৪ সেপ্টেম্বর পাকিস্তানের বিরুদ্ধে নামছে ভারত। সেখানেই অভিষেক শর্মার সঙ্গে ওপেনিংয়ে থাকছেন শুভমন গিল। পহেলগাম ঘটনার পর এই ম্যাচের গুরুত্ব যে অনেকটাই বেড়ে গিয়েছে তা বলার অপেক্ষা রাখে না। ইতিমধ্যে ম্যাচ বয়কটের ডাক দিতে শুরু করেছেন অনেকে। ভারত মাঠে পাকিস্তানকে এবার কড়া জবাবটা দিতে পারে কিনা সেটাই দেখার।
রোহিতের এলিট তালিকায় অভিষেক শর্মা

টি টোয়েন্টি ফর্ম্যাটে ভারতীয় দলের ওপেনারের পজিশন পেয়েছেন অভিষেক শর্মা(Abhishek Sharma)। প্রথম ম্যাচ থেকেই নিজেকে প্রমাণ করে আসছেন। এবার রোহিত শর্মার(Rohit Sharma) সঙ্গে এক আসনে নিজের জায়গাও করে নিলেন অভিষেক শর্মা(Abhishek Sharma)। সংযুক্ত ঈরব আমিরশাহীর(UAE) বিরুদ্ধে দুরন্ত ফর্মে ছিলেন অভিষেক। প্রথম বলেই ছয় হাঁকান তিনি। আর তাতেই রোহিত শর্মাদের এলিট তালিকায় নিজের নাম তুলে ফেললেন এই তরুণ ক্রিকেটার। টি টোয়েন্টিতে এর আগে রোহিত শর্মা(Rohit Sharma), যশস্বী জয়সওয়াল এবং সঞ্জু স্যামসনের(Sanju Samson) এই রেকর্ড ছিল। গত বুধবার এশিয়া কাপের মঞ্চে সেই রেকর্ডটাই ভেঙে দিলেন অভিষেক শর্মা(Abhishek Sharma)। তাঁর হাত থেকে এল একের পর এক বড় শট। তবে প্রথম বলেই অভিষেকের লম্বা ছয় সকলকে কার্যত হতবাকই করে দিয়েছিল। এশিয়া কাপের মঞ্চে প্রথম দিন থেকেই যে সকলের নজর কাড়তে শুরু করেছে তিনি তা বলার অপেক্ষা রাখে না। যশস্বী জয়সওয়ালের এবার সুযোগ হয়নি। এশিয়া কাপে(Asia Cup) অভিষেক শর্মাকেই(Abhishek Sharma) সুযোগ দিয়েছেন নির্বাচকরা। প্রথম ম্যাচেই সংযুক্ত আরব আমিরশাহীর বিরুদ্ধে নেমেছিল ভারতীয় দল। সেখানেই দুরন্ত ফর্মে ছিলেন ভারতীয় দলের বোলাররা। বিশেষ করে কুলদীপ যাদব এবং শিবম দুবে। এই দুজনের বিধ্বংসী বোলিংয়ে মাত্র ৫৭ রানেই শেষ হয়ে গিয়েছিল সংযুক্ত আরব অমিরশাহী। ভারতের জেতাটা তখন ছিল শুধুই সময়ের অপেক্ষা। সেখানে শুর থেকেই আক্রমণাত্মক মেজাজে ছিলেন ভারতীয় দলের তরুণ ওপেনার অভিষেক শর্মা। প্রথম বলেই ছয় হাঁকান তিনি। সেইসঙ্গেই রোহিত শর্মার এলিট তালিকায় এই তরুণ তারকা ক্রিকেটার। তাঁর সঙ্গে শুভমন গিলও ছিলেন সমান মেজাজে। দুই তারকার ঝোড়ো ব্যাটিংয়ের সৌজন্যে মাত্র ২৭ বলে ম্যাচ জিতে নিয়েছিল ভারতীয় দল। সেটাও কিন্তু একটা বিরল রেকর্ড। টি টোয়েন্টি ফর্ম্যাটে এত কম বল খেলে কোনও দলই এখনও পর্যন্ত জয়ের স্বাদ পয়ানি। সংযুক্ত আরব আমিরশাহির বিরুদ্ধে সেই রেকর্ডটা এশিয়া কাপের শুরুতেই করে ফেলল টিম ইন্ডিয়া। একইসঙ্গে অভিষেক শর্মার এই রেকর্ড। তিনি হয়ত শেষপর্যন্ত থাকতে পারেননি ঠিকই, কিন্তু রেকর্ড বুকে নিজের নামটা পাকাপাকি করে ফেলেছিলেন অভিষেক। এর আগে টি টোয়েন্টিতে প্রথম বলেই ওভার বাউন্ডারি হাঁকানোর রেকর্ড ছিল রোহিত শর্মা, যশস্বী জয়সওয়াল এবং সঞ্জু স্যামসনের। চতুর্থ ভারতীয় ব্যাটার হিসাবে সেই তালিকায় এবার নতুন সংযোজন অভিষেক শর্মা। সামনে আরও ম্যাচ রয়েছে। অভিষেকের ব্যাটে নতুন রেকর্ড আসে কিনা সেটাই দেখার।
কুলদীপের দুর্ধর্ষ বোলিং, বড় জয় দিয়ে শুরু ভারতের

এশিয়া কাপে(Asia Cup) শুরুটা বেশ ভালো ভাবেই করল ভারত(India Cricket Team)। প্রথম ম্যাচেই সংযুক্ত আরব আমিরশাহীকে ৯ উইকেটে হারাল টিম ইন্ডিয়া। তবে ম্যাচের নায়ক কুলদীপ যাদব(Kuldeep Yadav)। দীর্ঘদিন পর এই এশিয়া কাপের মঞ্চেই সুযোগ পেয়েছিলেন তিনি। ধারেভারে পিছিয়ে থাকা আমিরশাহী হলেও, একাই তাদের সেরা চার উইকেট তুলে নিয়ে জয়ের রাস্তাটা তৈরি করে দিয়েছিলেন কুলদীপ(Kuldeep Yadav)। মাত্র ৫৭ রানেই শেষ হয়ে গিয়েছিল এদিন সংযুক্ত আরব আমিরশাহী। পাকিস্তানের বিরুদ্ধে নামার আগে এই ম্যাচটাই ছিল ভারতের কাছে প্রস্তুতি পর্ব। দীর্ঘ জল্পনা কাটিয়ে এই ম্যাচেই ভারতের প্রথম একাদশে ফিরেছিলেন সঞ্জু স্যামসন। যদিও তাঁকে আর ব্যাট হাতে নামতে হয়নি। টস জিতে এদিন ভারত প্রথমে বোলিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। শুরু থেকেই চাপে পড়ে গিয়েছিল সংযুক্ত আরব আমিরশাহী। বল হাতে প্রথম উইকেটটা জসপ্রীত বুমরাহ(Jasprit Bumrah) তুললেও, এরপর একাই কার্যত প্রতিপক্ষকে ধসিয়ে দেন কুলদীপ যাদব(Kuldeep Yadav)। আর তাতেই শেষ আরব আমিরশাহীর বড় রানের ইনিংসের সমস্ত আশা। ১০০ রানের গন্ডীও টপকাতে পারেনি তারা। ৫৭ রানে শেষ হয়ে আরব। চার উইকেট কুলদীপের। শিবম দুবের উইকেট ৩ টি। ব্যাট হাতে এরপর নামা থেকেই আক্রমণাত্মক মেজাজে ছিলেন শুভমন গিল এবং অভিষেক শর্মা। আধ ঘন্টার মধ্যেই ম্যাচ জিতে নেয় টিম ইন্ডিয়া।
পক্ষাঘাতে আক্রান্ত হয়েছিলেন শ্রেয়স, শেষ হতে পারত কেরিয়ারও

পক্ষাঘাতে আক্রান্ত হয়েছিলেন শ্রেয়স আইয়ার(Shreyas Iyer)! শেষ হয়ে যেতে বসেছিল তাঁর ক্রিকেট কেরিয়ার! অবশেষে জীবনের সেই ভয়ঙ্কর অধ্যায়ের কথা সকলের সামনে আনলেন ভারতীয় দলের এই তারকা ক্রিকেটার। আর বোর্ডের(BCCI) সেন্ট্রাল কন্ট্র্যাক্ট থেকে তাঁর বাইরে চলে যাওয়ার কারণটাও যে এটাই তা বলতে কোনও দ্বিধা করেননি এই তারকা ক্রিকেটার। এবারের এশিয়া কাপেও(Asia Cup) ভারতীয় দলে সুযোগ হয়নি তাঁর। অবশেষে সেই বিষয় নিয়েই মুখ খুললেন তিনি। দুবছর আগে ইংল্যান্ডে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন শ্রেয়স আইয়ার(Shreyas Iyer)। সেই সময় অস্ত্রোপচারও হয়েছিল এই তারকা ক্রিকেটারের। তারপর অবশ্য মাঠে ফিরতে বেশ খানিকটা সময় লেগে গিয়েছিল এই তারকা ক্রিকেটারের। মাঝের সময়টা যে একটা বিভীষিকা ছিল সেটাই এবার বলে ফেললেন শ্রেয়স। সেই সময় নাকি তাঁর একটা পা পক্ষাঘাতেও আক্রান্ত হয়েছিল। এই খবর সামনে আসার পর থেকেই হৈচৈ শুরু হয়ে গিয়েছে। ভারতীয় দলের হয়ে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির নায়ক ছিলেন শ্রেয়স(Shreyas Iyer)। যদিও সম্প্রতি ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে টেস্ট সিরিজ থেকে এশিয়া কাপের মঞ্চে ভারতীয় দলেও সুযোগ পাননি তিনি। এই নিয়ে নানান সমালোচনাও চলছে। এর মাঝেই শ্রেয়সের এমন মন্তব্য কিন্তু বেশ হৈচৈ ফেলে দিয়েছে ভারতীয় ক্রিকেট মহলে। অস্ত্রোপচারের পরই পক্ষাঘাতের সমস্যায় পড়েছিলেন তিনি। সেইসঙ্গে আপও বেশ কিছু শারীরিক সমস্যায় পড়েছিলেন এই তারকা ক্রিকেটার। এমনকি হাঁটার ক্ষেত্রেও নাকি সমস্যায় পড়েছিলেন তিনি। এই প্রসঙ্গেই শ্রেয়স আইয়ার জানিয়েছেন, “আমি কতটা যন্ত্রনার মধ্যে দিয়ে গিয়েছিলাম সেটা কেউই অনুভব করতে পারবে না। সেই সময় কার্যত আমার একটা পা একেবারে প্যারালাইজ হয়ে গিয়েছিল। মেরুদন্ডে অস্ত্রোপচার হলে সেখানে একটি রড বসিয়েও কাজ চালানো যায়। কিন্তু আমার সমস্যা হয়েছিল নার্ভে। আমার জন্য সেটা সত্যিই খুব ভয়ঙ্কর হয়ে গিয়েছিল”। এশিয়া কাপে ভারতীয় দলে সুযোগ না হলেও, অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে সিরিজের আগে ভারতীয়-এ দলে জায়গা পেয়েছেন তিনি। অস্ট্রেলিয়া সফরে ফের একবার শ্রেয়স আইয়ার ভারতীয় দলে জায়গা করে নিতে পারেন কিনা সেটাই দেখার।
নেটে আনকোরা পেসারের কাছে ক্লিন বোল্ড গিল!

আর মাত্র কয়েক ঘন্টা বাকি। এরপরই এশিয়া কাপে সংযুক্ত আরব আমিরশাহীর(UAE) বিরুদ্ধে নামবে ভারত(Indian Cricket Team)। সেই ম্যাচ দিয়েই আবার টি টোয়েন্টি ফর্ম্যাটে ভারতীয় দলের সহ অধিনায়ক হিসাবে অভিষেক হবে শুভমন গিলের(Shubman Gill)। কিন্তু তার আগেই গিলের ফর্ম নিয়ে হঠাৎ হৈচৈ শুরু হয়ে গিয়েছে। তাও আবার নেটে একেবারে আনকোরা বোলারের কাছেই আটকে গেলেন শুভমন গিল(Shubman Gill)। আর এই ঘটনা কিন্তু ভারতীয় শিবিরের চিন্তা বাড়াতেও পারে। এশিয়া কাপে(Asia Cup) ফেভারিটের তকমা নিয়েই মাঠে নামছে ভারতীয় দল। সেখনে ওপেনিংয়ে অভিষেক শর্মার সঙ্গে দেখা যাবে শুভমন গিলকে। যখন শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি চলছে সেই সময়ই নেটে বড়সড় ধাক্কা। একেবারে আনকোরা বোলারের কাছে ক্লিন বোল্ড হয়ে গিয়েছেন শুভমন গিল(Shubman Gill)। যদিও তার আগে বেশ ভালো ছন্দেই ছিলেন ভারতের এই তারকা ক্রিকেটার। নেটে বেশ কয়েকটা ভালো কভার ড্রাইভও খেলেছিলেন তিনি। কিন্তু এরপরই যেন ছন্দ পতন। লোকাল ক্রিকেটারের বলেই ক্লিন বোল্ড ভারতীয় দলের তারকা ব্যাটার। যদিও এই ঘটনাকে একেবারেই আমোল দিতে চাইছে না টিম ম্যানেজমেন্ট। কিন্তু সোশ্যাল মিডিয়াতে অনেকেই তুলছেন প্রশ্নও। শুভমন গিল(Shubman Gill) না পারলেও ভারতীয় দলের আরেক ওপেনার কিন্তু দুরন্ত ফর্মে ছিলেন এদিন। অভিষেক শর্মার ব্যাট থেকে ছিল শুধুই বড় শটের ঝলক। সংযুক্ত আরব আমিরশাহীর বিরুদ্ধে খেলার পরই ভারতীয় দল আগামী রবিবার খেলবে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে। কার্যত সেই ম্যাচের প্রস্তুতি মঞ্চই হতে চলেছে এই ম্যাচ। তার আগে শুভমন গিলের ব্যর্থতাটা একটু হলেও ভাবাবে। দীর্ঘদিন পর ফের ভারতীয় টি টোয়েন্টি দলে সুযোগ করে নিয়েছেন শুভমন গিল। বিশেষ করে শেষবার আইপিএলে তাঁর পারফরম্যান্স ছিল দেখার মতো। সেই কারণেই যে প্রত্যাবর্তন তা বলার অপেক্ষা রাখে না। তাও আবার সহ অধিনায়ক পদে ফিরেছেন শুভমন গিল। সংযুক্ত আরব আমিরশাহীর বিরুদ্ধেই ওপেনার হিসাবে নামবেন তিনি। শেষপর্যন্ত কী হয় সেটাই দেখার।
ট্রফি প্রদর্শনেও পাশাপাশি নয় ভারত-পাক

আগামী ১০ সেপ্টেম্বর এশিয়া কাপের(Asia Cup) মঞ্চে প্রথম ম্যচে নামছে ভারতীয় দল। প্রতিপক্ষ সংযুক্ত আরব আমিরশাহী। ১০ তারিখ ভারত(Indian Cricket Team) প্রথম ম্যাচে নামলেও, সকলের নজর যে এখন থেকেই ভারত বনাম পাকিস্তান(Pakistan) ম্যাচের দিকে তা বলার অপেক্ষা রাখে না। তবে তার আগেই ভাইরাল এশিয়া কাপের ট্রফি প্রদর্শনের ছবি। পাশাপাশি দাঁড়ালেন না ভারত এবং পাকিস্তানের দুই অধিনায়ক। ভারত-পাকে মাঝে এখন আফগানিস্তান। পহেলগাম ঘটনা হওয়ার পর এই এশিয়া কাপেই(Asia Cup) প্রথমবার মুখোমুখি হবে ভারত ও পাকিস্তান। পহেলগামে জঙ্গী হানা হওয়ার পরই পাকিস্তানের বিরুদ্ধে গর্জে উঠেছিল দোটা দেশ। এরপরই ভারতের অপারেশন সিঁদুর আছড়ে পড়ে পাকিস্তানের মাটিতে। পাক মাটিতে ঢুকে তাদের জঙ্গী ডেরা ধ্বংস করে দেয় ভারতীয় সেনাবাহিনী। এবার ক্রিকেটের মাটিতে দুই চির প্রতিদ্বন্দ্বী মুখোমুখি। সেখানেও ধরা পড়ল কার্যত একই ছবি। ট্রফি প্রদর্শন হলেও সেখানে পাশাপাশি দাঁড়াল না দুই দলের অধিনায়ক। শুধু তাই নয় সাংবাদিক সম্মেলনেও সূর্যকুমার যাদব(Suryakumar Yadav) এবং পাকিস্তান অধিনায়ক পাশাপাশি বসেননি। আর তাতেই সোশ্যাল মিডিয়া জুড়ে শুরু হয়ে গিয়েছে জোর জল্পনা। তবে এমন সিদ্ধান্তটা নাকি এসিসির তরফ থেকেই নেওয়া হয়েছিল। দুই চির প্রতিদ্বন্দ্বী দেশের অধিনায়কদের নাকি ইচ্ছাকৃতভাবেই পাশাপাশি রাখা হয়নি। সূত্রের খবর নাকি বিতর্ক এড়াতেই এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। তবে এই ঘটনা যে ভারত বনাম পাকিস্তান দ্বৈরথের উত্তাপ আরও খানিকটা বাড়িয়ে দিল তা বলার অপেক্ষা রাখে না।
এশিয়া কাপের অনিশ্চয়তার মাঝে বিসিসিআিই জানাল, কোনও সিদ্ধান্ত হয়নি

এবার এশিয়া কাপ ক্রিকেট হবে তো? তৈরি হয়েছে ঘোর অনিশ্চয়তা। এ বছরের সেপ্টেম্বর মাসে হওয়ার কথা এশিয়া কাপের। কিন্ত ভারত-পাকিস্তান টেনশনের আবহে বিসিসিআই এশিয়া কাপে খেলতেও চায় না এবং টুর্নামেন্ট আয়োজনও করতে চায় না। তার ফলেই টুর্নামেন্টের ভবিষ্যৎ নিয়ে ঘোর অনিশ্চয়তা। এমনই খবর ছড়িয়ে পড়ে সকাল থেকে। কিন্তু বিসিসিআিই সচিব দেবজিৎ সইকিয়া জানিয়ে দিলেন, এশিয়া কাপ নিয়ে এখনও কোনও আলোচনা বা সিদ্ধান্ত হয়নি। তিনি আরও জানান, তাঁদের নজরে আসে এদিন সকাল থেকে বিভিন্ন খবর বেরোচ্ছে যে বিসিসিআই এশিয়া কাপে খেলতে চায় না। কিন্তু এই সমস্ত খবরকেই জল্পনা ও অনুমানভিত্তিক বলে জানান তিনি। প্রশ্ন উঠছে, যদি এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়, তাহলে নিজেদের এই অবস্থান কতদিন ধরে রাখতে পারবে বিসিসিআই? পাকিস্তানের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক সিরিজ ভারত না খেললে সেটা অন্য কথা, কিন্তু আইসিসি বা এসিসি-র টুর্নামেন্ট থেকে এভাবে কতদিন তারা নিজেদের সরিয়ে রাখতে পারবে? এদিকে এশিয়া কাপ নিয়ে প্রস্তুতি বেশ এগিয়েছে। আটটি টিম নিয়ে টুর্নামেন্ট হওয়ার কথা। এসিসির পূর্ণ সদস্য আফগানিস্তান, বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কা সরাসরি খেলার যোগ্যতা অর্জন করেছে। এছাড়াও ২০২৪ এসিসি মেনস প্রিময়র কাপে প্রথম তিনটি স্থান দখল করায় খেলার ছাড়পত্র পেয়েছে হংকং, ওমান ও আরব আমিরশাহি। গতবারের মত এবারও সম্ভবত টি টোয়েন্টি ফরম্যাটে হতে পারে এশিয়া কাপ। গতবার এশিয়া কাপে চ্যা্ম্পিয়ন হয়েছিল ভারত।ফাইনালে শ্রীলঙ্কাকে হারায় ১০ উইকেটে। ২০২৩-এ একই কারণে ভারত পাকিস্তানে যেতে না চাওয়ায় এশিয়া কাপ হওয়া নিয়ে সংশয় তৈরি হয়েছিল। শেয পর্যন্ত হাইব্রিড মডেলে ভারতের খেলাগুলি হয় শ্রীলঙ্কায়।তারপর এ বছর চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি খলতে পাকিস্তানে যেতে রাজি হয়নি ভারত। ভারতের খেলাগুলি হয় দুবাইয়ে। এবার কী হবে? ভারত যদি শেষ পর্যন্ত খেলতে না চায় এশিয়া কাপ হবে তো?