ব্রাজিলকে হারিয়ে টোকিও স্টেডিয়ামে ইতিহাস তৈরি জাপানের

কানায় কানায় ভর্তি টোকিও(Tokyo) স্টেডিয়াম। সেখানেই ইতিহাস তৈরি করল জাপান(Japan)। প্রথমবার ফুটবলের মঞ্চে ব্রাজিলকে(Brazil) হারাল তারা। পিছিয়ে থেকেও এক দুরন্ত কামব্যাক। পাঁচ বারের বিশ্ব চ্যাম্পিয়নদের হারিয়ে এক নতুন ইতিহাস বিশ্ব ফুটবলে লিখল জাপানি ব্রিগেড। ১৪ বারের সাক্ষাতে এই প্রথমবার ব্রাজিলকে হারাল জাপান(Japan Football Team)। প্যাক্ট আপ টোকিও স্টেডিয়াম জুড়ে এদিন ছিল উচ্ছ্বাসের ছবি। অন্যদিকে বিশ্বকাপের আগে এমন একটা হার ব্রাজিল(Brazil) শিবিরের কাছে যেন অশনি সংকেতের ছবি। জাপানের(Japan) বিরুদ্ধে ফিফা ফ্রেন্ডলি(Fifa Friendly) খেলতে নেমেছিল ব্রাজিল। ধারেভারে স্বাভাবিক ভাবেই এগিয়ে ছিল সেলেকাও ব্রিগেড। শুরু তেকে ব্রাজিলের(Brazil) দাপটই ছিল এদিনের ম্যাচে। কিন্তু এই ম্যাচের যে আসল ক্লাইম্যাক্স অপেক্ষা করছিল বিরতির পর, সেটাই বুঝিয়ে দিল জাপান(Japan)। এদিনের ম্যাচের প্রথমার্ধ যদি হয় ব্রাজিলের। তবে বিরতির পর জাপানের সামনে দুর্ধর্ষ ব্রাজিল ব্রিগেড মাথা তুলে দাঁড়াতেই পারল না। ব্রাজিলের এই পারফরম্যান্সটাই যেন ভয় ধরাচ্ছে তাদের অধিনায়ক ক্যাসেমিরোকে(Casemiro)। হারের পর দলের পারফরম্যান্সকেই দুষছেন তিনি। সেইসঙ্গে এঅ হার যে তাদের বিশ্বকাপের আগে একটা সতর্ক বার্তা তাও বলতে দ্বিধা করেননি এই ক্যাসেমিরো। ম্যাচ শেষে ক্যাসেমিরো(Casemiro) জানান, এই হার সত্যিই মেনে নেওয়ার মতো নয়। সামনেই রয়েছে বিশ্বকাপ। তার আগে এই হার থেকে শিক্ষা নিয়েই এগোতে হবে আমাদের। ম্যাচের প্রথমার্ধের গোটাটাই ছিল ব্রাজিলের দখলে। ম্যাচের ২৬ মিনিটে পওলো হেনরিকের(Paulo Henrick) গোল। ৬ মিনিটের মধ্যে ফের ব্রাজিলের গোল। এবার স্কোরশিটে নাম গ্যাব্রিয়েল মার্তিনেল্লির(Gabriel Martinelli)। প্রথমার্ধ শেষ হয় ২-০ গোলেই। বিরতির পর ব্রাজিলের(Brazil) লক্ষ্য ছিল ব্যবধান বাড়ানো। কিন্তু জাপান(Japan) যেভাবে কামব্যাক করেছিল তাতে কার্যত সকলেই হতবাক। আর সেইসঙ্গে জাপানের টুয়েলভথ ম্যান হাউসফুল টোকিও স্টেডিয়ামের অসংখ্য সমর্থকরা। ফ্যাব্রিসিও ব্রুনোর(Frabrisio Bruno) ভুল পাস। আর সেটাই কাজে লাগাতে ভুল করেননি তাকুনি মনামিনো(Takuni Manamino)। ম্যাচের ৫২ মিনিটে তাঁর গোলে প্রথম ব্যবধান কমায় জাপান। ৯ মিনিটের মধ্যে ফের গোল। তবে এবার জাপানের তারকা নয়। সেই ব্রুনোই ফের ভিলেন। তাঁর স্লাইডারে ব্রাজিলের জালে বল জড়িয়ে যায়। সমতায় ফেরে জাপান। দ্বিতীয়ার্ধে ব্রাজিলের খেলায় যেন সেই উত্তেজনাটাই ছিল না। একের পর এক মিস পাস। সেইসঙ্গে খানিকটা ঝিমোনো ফুটবল। সেই সুযোগটাই কাজে লাগাতে ভুল করেনি জাপান। উয়েদার(Ueda) হেড। প্রথমবার বার সেভ। কর্ণার পায় জাপান। সেই উয়েদার ফের একটা হেড। আর তাতেই বাজিমাত জাপানের। ৩-২ গোলে এগিয়ে যায় তারা। ব্রাজিল চেয়েও আর ম্যাচে ফিরতে পারেনি। ম্যাচ শেষ হতেই জাপানি ব্রিগেডের ইতিহাস গড়ার উচ্ছ্বাস। ১৪ বারের সাক্ষাতে এই প্রথমবারই তো ব্রাজিলকে হারালো তারা। ফিফা ফ্রেন্ডলি হলেও, এই দিনটা যে জাপানি ফুটবলের কাছে একটা উজ্জ্বল দিন তা বলার অপেক্ষা রাখে না।
সানডে লিগে খেলে এখন নিজেকে ফিট রাখার চেষ্টায় ক্লেটন সিলভা

ইস্টবেঙ্গলে মিগুয়েল ফেরেরা। মোহনবাগানে রবসন রবিনহো। কলকাতার দুই প্রধানে আবার ব্রাজিলিয়ান ফুটবলের ছোঁয়া। সদ্য কলকাতায় খেলে যাওয়া আর এক ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার ক্লেটন সিলভা এখন তার দেশে। কিন্তু ইস্টবেঙ্গলের এই স্ট্রাইকার, মিডফিল্ডারের কাছে ক্লাবে যোগ দেওয়া নতুন ফুটবলারদের খবর আছে। তিনি কি করছেন এখন? কোনও ক্লাব কি তাকে ডাকল? একটি ওয়েবসাইটের সঙ্গে কথা বলা বলার সময় জানিয়েছেন তিনি এখন দেশে ‘সানডে লিগ’ খেলে নিজেকে ফিট রাখছেন। সানডে লিগ কি? একটি আমেচার লিগ। রবিবার বিভিন্ন ক্লাবের প্রাক্তন ফুটবলাররা সেই লিগে খেলেন। যেমন কলকাতায় খেলে যাওয়া আর এক প্রাক্তন ব্রাজিলিয় ফুটবলার ডগলাস সিলভাও খেলেন স্যান্টোস আর পালমেইরাসের হয়ে। সানডে লিগে খেললে রোজগার ভালই হয়। আর অপেক্ষা করছেন যদি আবার ভারতে কোনও ক্লাব তাকে ডাকে। ক্লেটনের গোলেই কার্লেস কুয়াদ্রাত জমানায় ইস্টবেঙ্গল সুপার কাপ জিতেছে। সেই তিনিই আবার অস্কার ব্রুজোঁর সময়ে চোট আঘাতে জর্জরিত হয়েছিলেন। গোল পাচ্ছিলেন না। শেষে কোচ অস্কারের সঙ্গে জড়িয়ে পড়লেন ঝামেলায়। সুপার কাপের আগেই ক্লাব থেকে জানিয়ে দেওয়া হয়েছিল তাঁর সঙ্গে সম্পর্কচ্ছিন্ন করা হচ্ছে। সুপার কাপে ক্লেটনহীন ইস্টবেঙ্গল প্রথম ম্যাচেই কেরালা ব্লাস্টার্সের কাছে হেরে ছিটকে যায়।
বাংলার ফুটবলে ১১ বছরের এক নতুন সম্ভাবনাঃ লক্ষ্য ‘সোনার বুট’ পাওয়ার, সঙ্গী অদম্য ইচ্ছে!

সুদীপ পাকড়াশীঃ বয়স ১১ বছর। স্থানীয় কিছু সংবাদমাধ্যম তাকে খুঁজে বার করে কথা বলেছে। কিন্তু রাজ্যের বা দেশের মেইন-স্ট্রিম মিডিয়া এখনও তার নাগাল পায়নি। চট করে পাওয়ার কথাও নয়। দক্ষিণ দিনাজপুরের বালুরঘাট রেলস্টেশন। সেখান থেকে অটো, বাসে চেপে প্রায় ১ ঘন্টার পথ। গ্রামের নাম পারপতিরাম। সেই গ্রামে থাকে উত্তরবঙ্গের এই নতুন সম্ভাবনা। স্থানীয় কোচেরা, এবং ভারতীয় ফুটবলে অন্যতম অভিজ্ঞ এক কোচ মলয় সেনগুপ্ত তাকে সম্ভাবনা না বলে, বলছেন এই ছেলেকে ‘প্রডিজি’ বলাই ভাল! তার নাম কিশোরমোহন ঘোষ। গ্রামে পতিরাম হাই স্কুলের ছাত্র। আর সেই স্কুলেরই মাঠের একাংশে গ্রামের ফুটবল-পাগল ছেলেদের নিয়ে চলে একটা কোচিং ক্যাম্প। নাম পিএইচএস-৯২। বড়, ছোট, সব বয়সের ছেলেদের সঙ্গে খুদে কিশোরমোহনও সেখানে অনুশীলন করে। বাবা উত্তম ঘোষ থাকেন শিলিগুড়িতে। একটি বেসরকারি সংস্থায় কাজ করেন। নিয়মিত বাড়ি আসার সময় পান না। তাই সংসারের পুরো দায়িত্ব মা অর্পণা ঘোষের কাঁধে। স্থানীয় একটি প্যাথোলজি ল্যাবে কাজ করেন। মেয়ের বিয়ে হয়ে গিয়েছে। এখন ছেলেকে নিয়েই তার দৈনন্দিন জীবনের লড়াই। কিশোরমোহন কথাবার্তায় বেশ সপ্রতিভ। প্রথমবার কারও সঙ্গে ফোনে কথা বলার আগে ‘নমষ্কার স্যর’ বলে কথা বলার সৌজন্য তার জানা। যে মাঠে ফুটবল কোচিং হয় তার কাছেই তাদের বাড়িটা। তাই ছোট থেকে দাদাদের দেখে মোহনের ফুটবলের প্রতি অনুরাগ তৈরি হওয়া। কিন্তু সে গোলকিপার কিভাবে হল? মোহন বলছে, “আমি খুব ভাল ডাইভ দিতাম। বিশেষত বর্ষার মাঠে। সেটা দেখে স্যর বলেছিল গোলকিপিং করতে। সেই থেকে আমি গোলকিপার।” তারপর থেকে শুধুই নিজেকে অনুশীলনে ডুবিয়ে দেওয়া। মোহন বলল, “প্রত্যেকদিন দু-আড়াই ঘন্টা প্র্যাকটিস করি আমাদের গোলকিপার কোচ ষষ্ঠী স্যরের কাছে।” মোহনের মা অর্পণা ঘোষ বললেন, “আমাদের অ্যাকাডেমিতে একজন কোচ, সঞ্জয় সরকার আছেন। মোহনকে ছোটবেলায় দেখেই মনে হয়েছিল খেলার বেসিক-সেন্সগুলো ওর সহজাত। প্রথমে আমার ইচ্ছে ছিল না যে ও নিয়মিত ফুটবল খেলুক। কিন্তু সঞ্জয় স্যরই ওকে মাঠে নিয়ে যান। ওকে বুট, জার্সি কিনে দিয়েছিলেন। তারপর এবছরই কলকাতার যাদবপুর মাঠে একটা টুর্নামেন্টে সেরা গোলকিপারের পুরষ্কার নিয়ে আসে। সেখানে অতিথি হিসেবে আসা তনুময় বোস, সঞ্জয় সেনের মত ব্যাক্তিত্বদের প্রশংসাও পেয়েছিল।” সেই কিশোরমোহন আগামী বছর ব্রাজিল যাওয়ার সুযোগ পেয়েছে। মলয় সেনগুপ্তের আন্ধেরি ফুটবল অ্যাকাডেমি ব্রাজিলে অনূর্ধ্ব-১২-র সেভেন-এ-সাইড টুর্নামেন্ট ‘গো কাপ’ খেলতে যাচ্ছে আগামি বছরের মার্চে। গত মাসে দক্ষিণ দিনাজপুরে বিজেপি-র প্রাক্তন রাজ্য সভাপতি, সাংসদ সুকান্ত মজুমদারের উদ্যোগে একটি ট্রায়াল হয়েছিল। সেখান থেকে মলয় সেনগুপ্ত বেছেছেন কিশোরমোহনকে। মুম্বই থেকে ফোনে মলয় সেনগুপ্ত বলছিলেন, “সহজাত প্রতিভা। এই বয়সে বেসিক-সেন্স এত ভাল! এই ছেলের অনেকদূর যাওয়ার কথা। আগামি বছর ২৫ মার্চ আমরা রওনা দেব। ওখানে ১০ দিনের টুর্নামেন্ট। ইউরোপের বিখ্যাত ক্লাবগুলোও তাদের অনূর্ধ্ব-১২-র দল পাঠাবে। আরও গুরুত্বপূর্ণ, দলগুলোর সঙ্গে ক্লাবের স্কাউটরাও আসবেন। তাদের মধ্যে কারুর যদি মোহনের খেলা চোখে যায়, তাহলে ওর ভবিষ্যত তৈরি হয়ে যাবে। ব্রাজিল যাওয়ার দিন ১০ আগে মোহনকে আন্ধেরিতে নিয়ে যাবেন মলয় বাকি ছেলেদের সঙ্গে ট্রেনিং করার জন্য। মোহনের প্রিয় গোলকিপার এমিলিয়ানো মার্তিনেজ। প্রিয় ছবি কাতার বিশ্বকাপের ফাইনালে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর ‘সোনার বুট’ হাতে নিয়ে দাঁড়ানো আর্জেন্তিনার গোলকিপারের ছবিটা। মোহন স্বপ্ন দেখে, কোনও আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্টে ফটোগ্রাফাররা ওরও একইরকমের একটা ছবি তুলছে! যেখানে ওর হাতেও থাকবে সোনার বুট! এটা তো স্বপ্নের শেষ দৃশ্য। তার আগে আরও একটা ধাপ আছে। মোহনবাগানের সমর্থক মোহনও সবুজ-মেরুণ জার্সি পরে মাঠে নামছে আর তাকে অভিনন্দন জানাচ্ছেন মোহনের প্রিয় ভারতীয় গোলকিপার বিশাল কাইথ!
জাতীয় দলে নেমারকে চান না ব্রাজিলিয়ানরা

নেমারের এভাবে ঘন ঘন মাঠে চোট পাওয়াকে মানতে পারছেন না ব্রাজিলিয়ানরা।
দুই ছাত্র ক্ষুদে ফুটবলার যাচ্ছে ব্রাজিলের মার্সেলো অ্যাকাডেমিতে, এবার উপজাতি ফুটবলারদের জন্য অ্যাকাডেমি মলয়ের

মলয় সেনগুপ্ত – ভারতের গন্ডী পেরিয়ে অনেক আগেই বিশ্বের অন্যান্য দেশে ডালপালা মেলেছেন এই ফুটবল কোচ। বাংলাদেশ, শ্রীলঙ্কাতেও রয়েছে এই বাঙালি কোচের প্রশিক্ষণ শিবির। এবার তাঁর হাত ধরেই বিদেশে উন্নত প্রশিক্ষণের জন্য পাড়ি দিচ্ছে তাঁর দুই ছাত্র দীপান রায় ও হুসেন আব্বাস। বাঁকুড়ার দীপান ও পার্ক সার্কাসের হুসেন যাচ্ছে ব্রাজিলের বিশ্বকাপজয়ী তারকা মার্সেলোর অ্যাকাডেমিতে। মুম্বইয়ে মলয়ের নিজের অ্যাকাডেমি আন্ধেরি ফুটবল অ্যাকাডেমি কয়েক দিন আগে গিয়েছিল ব্রাজিলে গো কাপ টুর্নামেন্টে খেলতে। সেই সফরই এই দুই ক্ষুদে ফুটবলারের সামনে এই সুযোগ এনে দিল। মার্সেলোর অ্যাকাডেমিতে উন্নত প্রশিক্ষণ নেবে দীপান ও হুসেন। স্বভাবতই উচ্ছ্বসিত তাদের বাবা মা-রা। তাঁরা কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছেন আন্ধেরি ফুটবল অ্যাকাডেমি ও মলয় সেনগুপ্তকে। আর স্বয়ং মলয় জানাচ্ছেন, “এবার ওদের আন্তর্জাতিক ফুটবলের চাপটা বুঝতে হবে। এই সুযোগ ওদের আরও শক্তিশালী করবে। নিত্য নতুন স্ট্র্যাটেজি শিখবে।“ এর পাশাপাশি এবার নতুন পথ খুঁজে নিয়েছেন মলয়। এবার তাঁর অ্যাকাডেমি হচ্ছে আলিপুরদুয়ারে। শুধু তাই নয়, সেখানে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে উপজাতি শিক্ষার্থীদের। উত্তরবঙ্গের উপজাতি সম্প্রদায় থেকে এবার ফুটবলার তুলে আনতে চান মলয়। এই ব্যাপারে সেখানকার প্রশাসনের সঙ্গেও তাঁর যাবতীয় কাজ সারা। সেখানকার প্রশাসনও নানাভাবে পাশে আছে মলয়ের। তিনি জানিয়ে দিলেন এখানে অনেক প্রতিভা আছে, তাদের ভারতীয় ফুটবলে তুলে ধরতে চান। এভাবেই ফুটবলার তৈরির নেশায় বুঁদ হয়ে ছুটে বেড়াচ্ছেন বাঙালি কোচ মলয় সেনগুপ্ত।
নেমারের প্রেমে মজলেন ইয়ামাল
নেমারের বাড়িতে গিয়ে চুটিয়ে আড্ডা মারলেন ইয়ামাল।
বিশ্বকাপের প্রস্তুতিতে নামতে চান ভিনিসিয়াসরা
গোল করার পর উচ্ছ্বাসে ভেসে গেলেন ভিনিসিয়াস।
জন্মদিনে প্যারাগুয়ে ম্যাচ চাইলেন আনচেলেত্তি
আনচেলেত্তির কড়া নজরে চলছে ব্রাজিলের প্র্যাকটিশ।
প্রথম পরীক্ষায় আনচেলেত্তি ফেল
ইকুয়েডরের সামনে এভাবেই বারবার ধরা পড়ে গেলেন ব্রাজিলিয়ানরা।
রিয়ালের ঢঁাচে ব্রাজিলকে খেলাবেন আনচেলেত্তি
গত মরশুমের রিয়ালের মতো ব্রাজিলকে খেলাতে চান আনচেলেত্তি।