প্রধানমন্ত্রীর পর রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাত হরমনপ্রীতদের

হরমনপ্রীতরাই(Harmanpreet Kaur) আগামী প্রজন্মের কাছে অনুপ্রেরণা। ভারতীয় দলের সঙ্গে দেখা করে তাদের কুর্নিশ জানালেন ভারতের রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদি মুর্মু(Draupadi Murmu)। গত বুধবার প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করার পরই ভারতীয় দলকে আমন্ত্রন করেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদি মুর্মু(Draupdi Murmu)। সেখানেই তাদের বিশেষভাবে স্বাগত জানান রাষ্ট্রপতি। একইসঙ্গে ভারতের রাষ্ট্রপতিকে ভারতীয় দলের জার্সিও উপহার হিসাবে দেন ভারতীয় দলের ক্রিকেটাররা। সেখানেই হরমনপ্রীতদের(Harmanpreet Kaur) বিশেষ বার্তাও দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মুর্মু। বৃহস্পতিবার সকালেই রাষ্ট্রপতি ভবনে যান হরমনপ্রীত কৌর(Harmanpreet Kaur), স্মৃতি মন্ধনা(Smriti Mandhana) সহ শেফালি বর্মারা(Shafali Verma)। সেখানেই তাদের সঙ্গে বেশকিছুক্ষণ সময় কাটান ভারতের রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদি মুর্মু। নানান বিষয় নিয়েই আলোচনা হয় তাদের মধ্যে। সেখানেই ভারতীয় ক্রিকেটাররা যেমন বিশ্বকাপ তুলে দেন রাষ্ট্রপতির হাতে, তেমনই আবার ভারতের দলের জার্সিও তুলে দিয়েছে তারা দ্রৌপদি মুর্মুর হাতে। ভারতীয় ক্রিকেটারদের সঙ্গে সাক্ষাতের পরই সোশ্যাল মিডিয়াতে রাষ্ট্রপতি লেখেন, “ভারতের মহিলা বিশ্বকাপ জয়ী দলের সদস্যদের এদিন আহ্বান করা হয়েছিল রাষ্ট্রপতি ভবনে। সেখানেই ভারতীয় দলের ক্রিকেটারদের শুভেচ্ছা জানান রাষ্ট্রপতি এবং একইসঙ্গে তাদের বলেন যে তারাই আগামী দিনের প্রজন্মের কাছে রোল মডেল। এই দলটাই তো ভারতের প্রতিনিধি। এই দলের সদস্যের সামাজিক অবস্থা আলাদা হতে পারে। ভিন্ন হতে পারে তাদের ধর্মও। কিন্তু তারা একটাই দল, আর সেই দলের নাম ভারত”। এদিন ভারতীয় ক্রিকেটাররা রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাত করতে পেরে আপ্লুত। তাঁর সঙ্গে নানান কথাবার্তাও হয়েছে। শুধু তাই নয় তাদের মধ্যে বিভিন্ন বিষয় নিয়েই উঠে এসেছে আলোচনায়।
হরমনপ্রীতদের বিশেষ বার্তা প্রধানমন্ত্রীর

নভি মুম্বইয়ের ডি ওয়াই পাটিল স্টেডিয়ামে না ইতিহাস তৈরি করেছে ভারতীয় মহিলা দল। প্রথমবার মহিলাদের ওডিআই বিশ্বকাপ(Womens Odi World Cup) জিতেছে তারা। ভারতের বিশ্ব জয়ের পরই তাদের উদ্দেশ্যে সোশ্যাল মিডিয়াতে বিশেষ বার্তা দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী(Narendra Modi)। গত বুধবারই তারা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাত করেছিলেন। সেখানেও ভারতীয় দলের ক্রিকেটারদের বিশেষ বার্তা দিলেন প্রধানমন্ত্রী। ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে বিশেষভাবে উদ্বুদ্ধ করার বার্তাই দিচ্ছেন প্রধাবমন্ত্রী(Narendra Modi)। গত বুধবার প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনে তাঁর সঙ্গে সাক্ষাত করতে গিয়েছিল ভারতীয় মহিলা ক্রিকেট দল। সেখানেই প্রধানমন্ত্রীর হাতে বিশ্বকাপের ট্রফিটা তুলে দুয়েছিলেন হরমনপ্রীত(Harmanpreet Kaur), স্মৃতি মন্ধনারা(Smriti Mandhana)। সেখানেই প্রধানমন্ত্রীর(Narendra Modi) সঙ্গে দীর্ঘ আলাপচারিচতাও হয় তাদের। সেখানেই ভারতীয় মহিলা ক্রিকেটারদের বিশেষ বার্তা দিয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী। তাদের সকলের স্কুলে গিয়ে ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে আরও উদ্বুদ্ধ করার বার্তাই দিয়েছেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর ক্রিকেটারদের উদ্দেশ্যে বার্তা, আমি তোমাদের প্রতিটা স্কুলে যাওয়ার কথা বলছি না। যে স্কুলে তোমরা লেখাপড়া করেছ সেই স্কুলগুলোতেই যেতে বলছি। তিনটে করে স্কুলকে বেছে নাও। যকনই সময় পাবে, বছরের, যেকোনও একটি সময় সেখানে যাও। শুধুমাত্র যে তারাই মোটিভেট হবে তা কিন্তু নয়। তোমরাও তাদের থেকে মোটিভেট হতে পারবে। ঝুলন, মিতালীরা বিশ্বকাপের ফাইনালে পৌঁছলেও বারবার রানার্স হয়েই ফিরতে হয়েছে তাদের। অবশেষে সাফল্যের স্বাদ পেয়েছে ভারতীয় দল। হরমনপ্রীত(Harmanpreet Kaur), রিচাদের(Richa Ghosh) হাত ধরে প্রথমবার ওডিআই বিশ্বকাপ এসেছে ভারতের কাছে। ঘরের মেয়েদের স্বাগত জানাতেই এখন প্রস্তুত সকলে।
হরমনপ্রীতের হাতে বিশ্বকাপের ট্যাটু, আবেগতাড়িত বার্তা অধিনায়কের

ক্রিকেট জীবনে পা রাখার পর থেকে একটাই স্বপ্ন ছিল হরমনপ্রীত কৌরের(Harmanpreet Kaur)। সেটাই অবশেষে পূরণ হয়েছে ২০২৫ সালে। প্রথমবার মহিলাদের বিশ্বকাপ চ্যাম্পিয়ন(Womens World Cup) হয়েছে ভারতীয় দল। আর সেই মুহূর্তটাকেই সারাজীবন নিজের সঙ্গে রেখে দিতে চাইছেন হরমনপ্রীত কৌর। বিশ্বকাপ জয়ের পরই এক বিশেষ ট্যাটু করলেন হরমনপ্রীত(Harmanpreet Kaur)। প্রতিদিন সকালেই বিশ্বকাপটাকে একবার করে দেখে নিতে চান তিনি। ঘরের মাঠে বিশ্বকাপ জিতে ইতিহাস তৈরি করছে ভারতী দল। ঘরের মাঠে শুরুটা কিন্তু একেবারেই ভালোভাবে করতে পারেননি ভারতের মেয়েরা। কিন্তু লড়াই করা ছাড়েনি তারা। কোনও ম্যাচে হরমনপ্রীত(Harmanpreet Kaur) তো কোনও ম্যাচে জেমিমা রডরগেজ। তাদের দুরন্ত পারফরম্যান্স দেখিয়ে ভারতকে সাফল্যের দিকে এগিয়ে দিয়েছিল। অবশেষে ফাইনালে ভারতের বিরুদ্ধে ছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। সেখানেও শেষ মুহূর্তে ডে ক্লার্কের ক্যাচ হরমনপ্রীত কৌরের(Harmanpreet Kaur) হাতে। হাড্ডহাড্ডি লড়াইয়ের পর অবশেষে বিশ্বকাপ চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল ভারত। ক্যাচ নেওয়ার পর থেকেই শুরু হয়ে গিয়েছিল সেলিব্রেশনটা। মাঠেই উচ্ছ্বাসে মেতেছিলেন ভারতীয় দলের মেয়েরা। আর সেই স্মৃতিটাই ধরে রাখতে ট্যাটু করালেন হরমনপ্রীত কৌর। ঠিক যেমন কেরিয়ারের প্রথম বিশ্বকাপ জেতার পর ট্যাটু করিয়েছিলেন লিওনেল মেসি(Lionel Messi)। সোশ্যাল মিডিয়াতে সেই ছবি দিয়ে হরমনপ্রীত কৌর লিখেছেন, “প্রথম দিন থেকে তোমার অপেক্ষাতেই ছিলাম। আর এখন থেকে প্রতিদিন সকালেই তোমাকে দেখব। আমি সত্যিই গর্বিত”। ২০২২ সালে বিশ্বকাপ জেতার পর মেসি(Lionel Messi) যেমন সারাটা রাত কাটিয়েছিলেন বিশ্বকাপ ট্রফিটা নিয়ে। সেই একইরকম ছবি দেখা গেল হরমনপ্রীত কৌরেরও। মেসি ট্যাটু করিয়েছলেন তাঁক বা পায়ে। হরমনপ্রীত(Harmanpreet Kaur) বিশ্বকাপের ট্যাটু করালেন হাতে। সেই ছবি নিজেই সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করেছেন ভারতীয় মহিলা ক্রিকেট দলের অধিনায়ক। ছবি দেখার পর থেকেই আপ্লুত নেটিজেনরা। বিশ্বকাপের একটা মুহূর্তও যেন বাদ রাখতে চাইছেন না হরমনপ্রীত কৌর।
বিশ্বকাপ জয়ের পর বিশেষ বার্তা হরমনপ্রীতের

আর কোনও বৈষম্য নয়। ক্রিকেটটা যে সকলের তারই বার্তা দিলেন এবার ভারতীয় মহিলা ক্রিকেট দলের অধিনায়ক হরমনপ্রীত কৌর(Harmanpreet Kaur)। বিশ্বকাপ জয়ের ঘোর থেকে এখনও পর্যন্ত বেড়োতে পারেননি তিনি। বিশ্বকাপ জয়ের পর গোটা রাতেই ট্রফিটা ছিল হরমনপ্রীতের(Harmanpreet Kaur) একমাত্র সঙ্গী। সেখানেই ভারত অধিনায়কের টি শার্ট থেকে এক বিরাট বার্তা। যার মানে ক্রিকেট শুধু জেন্টলম্যানদের খেলা নয়, এটা সকলেরই খেলা। দীর্ঘদিন ধরে মিতালী, ঝুলনরা যে স্বপ্নটা দেখেছিল, সেটাই এবার পূরণ হয়েছে হরমনপ্রীতদের হাত ধরে। দক্ষিণ আফ্রিকার তারকা ক্রিকেটার ডে ক্লার্কের ক্যাচ হরমনপ্রীত নিতেই স্টেডিয়ামে শুরু হয়েছিল উচ্ছ্বাস। সেইসঙ্গে ভারতীয় ক্রিকেটারদের ছিল বাঁধ ভাঙা সেলিব্রেশন। হবে নাই বা কেন প্রথমবার বিশ্বকাপ জয়ের উচ্ছ্বাস বলে কথা। দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারানোর পর থেকে শুধুই অপেক্ষাটা ছিল ট্রফিটা হাতে তোলার। এরপর আসে সেই মাহেন্দ্রক্ষণ। ট্রফি হাতে ওঠে ভারতীয় মহিলা ক্রিকেটারদের হাতে। সেই ট্রফি যেন আর হাতছাড়া করতে নারাজ। সারা রাত সেই বিশ্বকাপ ট্রফির সঙ্গেই কাটে অধিনায়ক হরমনপ্রীত কৌরের। সেখান থেকেই দিলেন এক বিশেষ বার্তাও। সেখানেই হরমনপ্রীতের টি শার্টে বার্তা, “ক্রিকেট জেন্টিলম্যানদের খেলা শুধু নয়, এখন সকলের খেলা”।
গেম চেঞ্জার দীপ্তি, মুম্বইয়ে বিশ্বজয় হরমনপ্রীতদের

ঝুলন(Jhulan Goswami) পারেননি। পারেননি মিতালী রাজও(Mithali Raj)। অবশেষে স্বপ্নপূরণ হল। হরমনপ্রীত কৌরের(Harmanpreet Kaur) হাত ধরেই মহিলাদের প্রথম বিশ্বকাপ জিতল ভারত। নভি মুম্বইয়ের ডিওয়াই পাটিল স্টেডিয়ামে তৈরা হল এক নতুন ইতিহাস। দীপ্তি শর্মার(Deepti Sharma) বলে ডে ক্লার্কের শট। হরমনপ্রীত কৌরের(Harmanpreet Kaur) হাতে ক্যাচ। প্যাক্ট আপ স্টেডিয়াম শুরু গর্জন। কারণ ভারত যে বিশ্বকাপ জিতেছে। ঘরের মাঠে ঘরের মেয়েরা বিশ্বজয়ী। ক্যাচ নিয়েই তো সেই কারণে একেবারে গ্যালারীর দিকে ছুটে গেলেন ভারতীয় দলের অধিনায়ক। তিনি বলেছিলেন হারের যন্ত্রনা ভুলে এবার সাফল্যের উত্সব দেখতে চাই। সেটাই যে করে দেখালেন। দীর্ঘ অপেক্ষার পর বিশ্বকাপটা হাতে তুললেন হরমনপ্রীত কৌররা। তবে ভুললেন না পূর্বসুরীদেরও। মঞ্চে ঝুলন, মিতালীদের হাতেও তুলে দিলেন সেই সফল স্বপ্নের ট্রফিটা। চেখের জল যেন এদিন বাঁধ মানল না কারোর। গোটা গ্যালারী তখন স্বাগত জানাচ্ছে ভারতের বাঘিনীদের। ভয়ঙ্কর দক্ষিণ আফ্রিকা। বিশেষ করে তাদের অধিনায়ক লওরা উলভার্ট। গোটা গ্যালারী তখন চুপচাপ। ভারতের গেম চেঞ্জার দীপ্তি শর্মা(Deepti Sharma)। ব্যাট হাতে যেমন ৫৮ রান করেছেন, তেমনই মোক্ষম সময়ে তুলে নিয়েছেন প্রোটিয়া শিবিরের একের পর এক উইকেট। উলভার্ট, ডার্কসেন থেকে ডে ক্লার্ক – দক্ষিণ আফ্রিকার বিধ্বংসী ক্রিকেটাররা ছিলেন এদিন তাঁর ঝুলিতে।ব্যাট হাতে ৫৮ রানের পাশাপাশি নিলেন একাই পাঁচ উইকেট দীপ্তি শর্মা(Deepti Sharma)। উলভার্টের সেঞ্চুরির পর যখন একটা সময় মনে হচ্ছিল ম্যাচটা হয়ত বেড়িয়েই গেল, সেই সময়ই দীপ্তির(Deepti Sharma) বলে বাউন্ডারি লাইনে ক্যাচ। আবার যে ডে ক্লার্ক গ্রুপপর্বে ভারতের সামনে ত্রাস হয়ে গিয়েছিলেন। সেই তিনিও দীপ্তিরই শিকার। ফাইনালের মঞ্চে ভারতের পারফেক্ট গেমচেঞ্জার এদিন দীপ্তি। প্রতিযোগিতার সেরাও তো তিনিই হলেন। আর ম্যাচের সেরা ২ উইকেট ও ৮৭ রান করে শেফালি বর্মা(Shafali Verma)। বিশ্বকাপ জিতে ইতিহাস তৈরির পর মাঠেই তাদের বাঁধনহীন উচ্ছ্বাস। ভিআইপি বক্সে দাঁড়িয়ে হরমনপ্রীত(Harmanpreet Kaur), স্মৃতিদের স্বাগত জানাচ্ছেন রোহিত শর্মাও(Rohit Sharma)। টস জিতে এদিন ভারতকে প্রথমে ব্যাটিংয়ের সুযোগ দিয়েছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। সেমিফাইনাল থেকে সুযোগ পাওয়া শেফালি বর্মা এদিন প্রথম থেকেই ছিলেন অত্যন্ত ফোকাসড। তিনিই করলেন ভারতের হয়ে সর্বোচ্চ রান। সঙ্গে যোগ্য সঙ্গত স্মৃতি মন্ধনার। শেফালি করেন ৮৭ রান। স্মৃতি মন্ধনা ফেলেন ৪৫ রানে। তবে এদিন জেমিমা(Jemimah Rodriguez), হরমনপ্রীত(Harmanpreet Kaur) বেশীক্ষণ থাকতে পারেননি। তবে দীপ্তি(Deepti Sharma) ছিলেন আক্রমণাত্মক ছন্দে। তাঁর ৫৮ রানের ইনংসটাই তো ভারতের মন্থর রানের গতিতে নতুন বেগ দিয়েছিল। এরপর রিচা ঘোষের একটা শেষ মুহূর্তের ২৪ বলে ৩৪ রানের ঝোড়ো ইনিংস। শেষপর্যন্ত ভারত করে ২৯৮ রান। ইনিংস শেষে নানান হিসাব নিকাশ চলছে। কারণ প্রতিপক্ষ শিবিরে রয়েছেন উলভার্ট। চলতি বিশ্বকাপে যার রেকর্ড সবচেয়ে বেশি অপরাজিত থাকার। উইকেট তুলতে পারলেও, উলভার্টের উপস্থিতি ক্রমশই চিন্তা বাড়াচ্ছিল। সময় যত এগোচ্ছিল ততই ভয়ঙ্কর হচ্ছিলেন তিনি। অপর দিকে উইকেট গেলেও, উলভার্ট থাকা মানে যেকোনও সময়ই যে অসম্ভব কিছু হয়ে যেতে পারে তা বলার অপেক্ষা রাখে না। ক্যাপ, লুইসদের শেফালি ফেরালেও, আসল চিন্তার কারণ ছিলেন এই উলভার্ট। এমন সময়ই হরমনপ্রীতের মোক্ষম চাল। হঠাত্ই বোলিং চেঞ্জ। আসেন দীপ্তি শর্মা(Deepti Sharma)। ডার্কসেনকে বোল্ড করেন তিনি। আর কিছুক্ষণ পরই সেঞ্চুরি করা উলভার্টের ক্যাচ দীপ্তির বলে। ভারতীয় শিবিরের নতুন অক্সিজেন। এরপরই ট্রাইয়নকেও সাজঘরে ফেরান। কিন্তু তখনও ক্রিজে রয়েছেন ডে ক্লার্ক। দীপ্তির বলেই রান আউট খাকা। তখনও চেষ্টা চালাচ্ছেন ডে ক্লার্ক। কিন্তু চাপটা আর সামলাতে পারেননি। শেষপর্যন্ত দীপ্তির বলে হরমনপ্রীতের হাতে তাঁর ক্যাচ। আস সেইসঙ্গেই বিশ্বকাপ ভারতীয় মহিলাদের হাতের মুঠোয়।
হারের যন্ত্রনা ভুলে সাফল্যের আনন্দ উপভোগ করতে চান হরমনপ্রীতরা

রবিবার মহিলাদের বিশ্বকাপের ফাইনালে নামছে ভারত। প্রতিপক্ষ দক্ষিণ আফ্রিকা। ফাইনালের মঞ্চে হারের যন্ত্রনা জানেন। এবার আনন্দের উচ্ছ্বাস দেখতে চান হরমনপ্রীত কৌররা(Harmanpreet Kaur)। অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়ে ফাইনালে পৌঁছে ভারতীয় দলের আত্মবিশ্বাস এখন তুঙ্গে। ২০১৭ সালের স্মৃতি এখনও পর্যন্ত টাটকা রয়েছে হরমনপ্রীতদের। এবার যেন সেই ঘটনার পূণরাবৃত্তি না হয় সেদিকেই তাকিয়ে ভারতীয় মহিলা বাহিনী। ম্যাচের নামার আগে হরমনপ্রীত কৌরের সাফ বার্তা। ফাইনালে মঞ্চে হারের যন্ত্রনার সঙ্গে আমরা পরিচিত। এবার সেটাই বদলাতে চাই। এবার সাফল্যের আনন্দের সঙ্গেই আমরা পিরিচিত হতে চাই। দক্ষিণ আফ্রিকা এবার রয়েছে দুরন্ত ফর্মে। তবে গত ম্যাচে জেমিমাদের পারফরম্যন্সও আত্মবিশ্বাস বাড়াচ্ছে ভারতের। ম্যাচের আগে হরমনপ্রীত কৌর জানাচ্ছেন, আমরা ভালোভাবেই জানি হারের যন্ত্রনাটা কতটা। এবার আমরা সাফল্যের আনন্দটা উপভোগ করতে চাই। রবিবার দিনটা আমাদের কাছে সত্যিই অত্যন্ত বিশেষ একটা দিন হতে চলেছে। ফাইনালের মঞ্চে ভারতীয় দলের কোনও পরিবর্তন আসছে কিনা সেটা নিয়েই চলচে জোর জল্পনা। শোনাযাচ্ছে অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে ম্যাচের প্রথম একাদশই নাকি রাখতে চলেছে ভারতীয় টিম ম্যানেজমেন্ট।
দেশের জার্সিতে না খেলেও বিশ্বকাপ জয়ের সামনে অমল মুজুমদার

দেশের জার্সিতে কখনও খেলার সুযোগ পাননি। কিন্তু সেই অমল মুজুমদারের(Amol Muzumdar) সামনেই এবার বিশ্বকাপ জয়ের হাতছানি। হয়ত ভারতীয় ক্রিকেটে তিনিই প্রথম এমন কোচ হতে চলেছন, যে কোনওদিন দেশের হয়ে না খেলেও বিশ্বকাপ জিততে চলেছেন। ক্রিকেটার হিসাবে কোনওদিন সেই স্বপ্নের কাছে পৌঁছতে না পারলেও, কোচ হিসাবে দীর্ঘদিন ধরে দেখা স্বপ্ন সফল হতে চলেছে অমল মুজুমদারের(Amol Muzumdar)। অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়ে বিশ্বকাপের ফাইনালে পৌঁছেছে ভারত। জেমিমা রডরিগেজ(Jemimah Rodriguez), হরমনপ্রীত কৌরদের(Harmanpreet Kaur) দুর্ধর্ষ পারফরম্যান্সে ওপর ভর করে অস্ট্রেলিয়ার রানের পাহাড় টপকে বিশ্বকাপের ফাইনালে পৌঁছেছে ভারতীয় মহিলা দল। জেমিমা রডরিগেজের শেষ শট নেওয়ার পরই ডাগ আউটে শুরু হয়েছিল উল্লাস। উচ্ছ্বাসে ফেটে পড়েছিলেন কোচ অমল মজুমদারও। ক্রিকেটার হয়ে একদিন দেশের জার্সিতে খেলতে পারেননি। সেই অমল মজুমদারই এবার কোচ হিসাবে বিশ্বকাপ জিততে চলেছেন। ২০২৩ সালে ভারতীয় দলের কোচ হিসাবে অমল মজুমদারকে(Amol Muzumdar) দায়িত্ব দিয়েছিল ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড। সেই সময় অনেকেই ভ্রু কুঁচকেছিলেন। একজন ভারতীয় দলের হয়ে না খেলা ক্রিকেটারকে কেমনভাবে ভারতীয় দলের দায়িত্ব দেওয়া হচ্ছে তা নিয়েই শুরু হয়েছিল নানান প্রশ্ন ওঠা। হরমনপ্রীত, জেমিমাদের হাত ধরে সেই জবাবটাই হয়ত দিতে চলেছেন অমল মজুমদার। ঘরোয়া ক্রিকেটে তাঁর দুরন্ত পারফরম্যান্স। প্রথম শ্রেনীর ক্রিকেটে অমল মজুমদারের রয়েছে ১১ হাজার রান। শুধুমাত্র তাই নয় মুম্বইয়ের অন্যতম সেরা ক্রিকেটার। তবুও তাঁকে কোচ করার পর থেকে শুরু হয়েছিল সমালোচনা। তাঁর একটাই সমস্যা ছিল, তিনি কোনওদিনও ভারতীয় দলের হয়ে খেলেননি। কিন্তু সেই অমল মজুমদারই এবার ভারতকে পৌঁছে দিয়েছেন বিশ্বকাপ জয়ের দোড় গোড়ায়। ক্রিকেটার হিসাবে যা পারেননি, কোচ হিসাবেই দেশের জার্সিতে গড়তে চলেছেন নতুন রেকর্ড।
জেমিমা-হরমনপ্রীতের দাপটে অজি বধ ভারতের, প্রথম বিশ্বকাপের হাতছানি

দীর্ঘ ৮ বছর পর ফের একটা লড়াই। প্রতিপক্ষ সেই অস্ট্রেলিয়া। তবে এবার হরমনপ্রীত(Harmanpreet Kaur) নন, ভারতের জয়ের নায়ক জেমিমা রডরিগেজ(Jemimah Rodriguez)। তাঁর ১২৭ রানের অপরাজিত ইনিংসে ভর করে অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়ে মহিলা বিশ্বকাপের ফাইনালে ভারত। দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারাতে পারলেই প্রথমবার বিশ্বকাপ জয়ের স্বাদ পাবে ভারতীয় মহিলা ক্রিকেট দল। হরমনপ্রীতদের(Harmanpreet Kaur) থেকে বিশ্বকাপের দুরত্ব এখন শুধুই একটি ম্যাচের। কঠিন পরিস্থিতিতে জেমিমা রডরিগেজের(Jemimah Rodriguez) লড়াই। সেইসঙ্গে অধিনায়কের যোগ্য সঙ্গত। অস্ট্রেলিয়ার অশ্বমেধের ঘোড়া থামিয়ে বিশ্বকাপে নতুন ইতিহাস লিখল ভারতীয় মহিলা ক্রিকেট দল। অস্ট্রেলিয়ার রানের পাহাড় টপকে ৫ উইকেটে জয়ী ভারত। ২০১৭ সালের পর ফের একবার বিশ্বকাপে অজিদের হারাল তারা। কিন্তু সেবার বিশ্বকাপ জিততে পারেনি। এবার হরমনপ্রীতের(Harmanpreet Kaur) হাত ধরে সেই অধরা স্বপ্নটাই পূরণ হয় কিনা সেদিকেই তাকিয়ে সকলে। টস জিতে অস্ট্রেলিয়ার ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত। শুরুতেই লিচফিল্ডের ক্যাচ মিস। আশঙ্কাটা তখনই তৈরি হয়েছিল। সেই লিচফিল্ডই খেললেন সেঞ্চুরি ইনিংস। সঙ্গে অ্যালিসা পেরির ৭৭ রানের দুরন্ত ইনিংস। মাঝে বৃষ্টিতে কিছুক্ষণ খেলা বন্ধ। কিন্তু অস্ট্রেলিয়ার রানের গতি কমেনি। ভারতের বিরুদ্ধে অজিদের ইনিংস শেষ ৩৩৮ রানে। কার্যত গোটা স্টেডিয়াম খানিকটা চুপচাপ। শেফালি বর্মা শুরুটা বাউন্ডারি দিয়ে করলেও, এরপরই এলবিডব্লু। ভারতের অন্যতম সেরা তারকা স্মৃতি মন্ধনাও ফিরে যান ২৪ রানে। ৫৯ রানে ২ উইকেট খুইয়ে ভারত তখন বেশ চাপে। সেই জায়গা থেকেই ম্যাচের হাল ধরেন হরমনপ্রীত ও জেমিমা রডরিগেজ(Jemimah Rodriguez)। শুরু হয় একটা অদম্য লড়াইয়ের। পিচ কামড়ে পড়ে থাকে দুই তারকা। সময় যত এগোয়, ততই তাদের পার্টনারশিপ মজবুত হতে থাকে। একইসঙ্গে দুই তারকার ব্যাট থেকেও আসতে থাকে একের পর এক বড় শট। ১৬৬ রানের পার্টনারশিপ গড়ে হরমনপ্রীত যখন সাজঘরে ফিরছেন সেই সময় তাঁর রান ৮৯। ক্রিজে রয়েছেন জেমিমা রডরিগেজ। তাঁর প্রয়োজন ছিল যোগ্য সঙ্গদের। খানিকটা দীপ্তি শর্মা এবং খানিকটী রীচা ঘোষ। আর অজি বোলারদের বিরুদ্ধে একাহাতে শাসন করে গেলেন জেমিমা রডরিগেজ। তাঁকে আটকাতে পারেনি এদিন কোনও বোলাররাও। ১২৭ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলে শুধু ম্যাচের সেরাই নন, এদিন গোটা ভারতের নায়ক তিনি। এখন তাদের শুধু একটাই লক্ষ্য, দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে ঘরের মাঠে প্রথম বিশ্বকাপ জেতা।
বড় রান করেও হার হরমনপ্রীতদের, উঠছে বহু প্রশ্ন

অস্ট্রেলিয়ার(Australia) বিরুদ্ধে বড় রান করেও শেষরক্ষা হল না। বোলারদের ব্যর্থতায় অস্ট্রেলিয়ার কাছে ৩ উইকেটে হেরে গেল ভারতীয় মহিলা ক্রিকেট দল(Indian Womens Team)। আর তাতেই কিন্তু হরমনপ্রীতদের(Harmanpreet Kaur) দল নিয়ে বেশ কিছু প্রশ্নও উঠে গেল। ম্যাচ শেষে ভারতীয় দলের অধিনায়ক সেই কথা স্বীকারও করে নিলেন। ছয় নম্বরের বোলিংয়ের সমস্যাটা যে তারা এখনও পর্যন্ত মেটাতে পারেনি সেই কথা ম্যাচ শেষেই স্বীকার করে নিয়েছেন হরমনপ্রীত কৌর(Harmanpreet Kaur)। চলতি বিশ্বকাপে ভারত(Indian Womens Team) একের পর এক ম্যাচ জিতলেও বারবারই দল গঠন নিয়ে প্রশ্ন কিন্তু উঠছে। এদিন অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে কঠিন লড়াইয়ে নেমেছিল ভারতীয় মহিলা ব্রিগেড। সেখানেই টস জিতে ভারতকে প্রথম ব্যাটিংয়ের সুযোগ দিয়েছিলেন অস্ট্রেলিয়া মহিলা দলের অধিনায়ক। শুরুটা ভালোভাবে করলেও, লোয়ার মিডল অর্ডার ফের একবার চূড়ান্ত ব্যর্থ। তিনশো রানের গন্ডী পার করতে পারলেও, রানটা আরও বেশি হলে অবাক হওয়ার কিছুই থাকত না। স্মৃতি মন্ধনা(Smriti Mandhana) এবং প্রতিকা রাওয়ালের(Pratika Rawal) ওপেনিং পার্টনারশিপ ১৫৫ রানের। কিন্তু তারা ফিরতেই যেন ভারতের রানের গতি কমতে থাকে। স্মৃতি ফেরেন৮০ রানে এহং প্রতিকা করেন ৭৫ রান। কিছুক্ষণ হরমনপ্রীত(Harmanpreet Kaur) এবং হারলিন দেওল চেষ্টা চালিয়ে যান। কিন্তু তারা ফিরতেই ফের ধস নামে ভারতীয় ব্যাটিং লাইনআপে। ম্যাচ শেষে সেদিকেও নজর দেওয়ার কথা শোনা গিয়েছে হরমনপ্রীতের মুখ থেকে। শেষপর্যন্ত ৩৩০ রান করে ভারতীয় মহিলা ক্রিকেট দল। তবে অজি ব্যাটিং লাইনআপ এদিন শুরু থেকেই ছিল বিধ্বংসী ফর্মে। বিশেষ করে ওপেনার অ্যালিসা হিলি(Alyssa Healy)। ১০৭ বলে ১৪২ রানের বিধ্বংসী ইনিংস খেলেন তিনি। কার্যত তাঁর সেঞ্চুরি ইনিংসটাই অস্ট্রেলিয়ার জয়ের রাস্তাটা প্রশস্ত করে দেন। তিনি যখন সাজঘরে ফেরেন সেই সময় অস্ট্রেলিয়ার রান ২৬৫। এরপর আর সেই প্রতিরোধ গড়ে তুলতে পারেনি ভারতীয় মহিলা বোলিং বাহিনী। ৬ বল বাকি থাকতেই ম্যাচ জিতে নেয় অস্ট্রেলিয়া।
শ্রেয়ার গলায় “Bring It Home”, হরমনপ্রীতদের লক্ষ্য প্রথম বিশ্বকাপ

শ্রেয়া ঘোষালের(Shreya Ghoshal) গলায় “ব্রিং ইট হোম”(Bring It Home)। ভারতীয় মহিলা দল কী পারবে প্রথমবার ওডিআই বিশ্বকাপ(Womens Odi World Cup) জিততে। আর মাত্র কয়েকটা দিন, এরপরই ঘরের মাঠে আইসিসির(ICC) মহিলাদের ওডিআই বিশ্বকাপ। তারই থিম সং প্রকাশ্যে এনেছে আইসিসি। গান গেয়েছেন এই মুহূর্তের ভারতের সেরা মহিলা গায়িকা শ্রেয়া ঘোষাল(Shreya Ghoshal)। সেই গান সোশ্যাল মিডিয়াতে আসতেই ভাইরাল। সবচেয়ে বেশি ভাইরাল তাঁর গানের একটাই কথা- ব্রিং ইট হোম। এখনও পর্যন্ত একবারও ওডিআই বিশ্বকাপ জিততে পারেনি ভারতীয় দল। সেটাই এবার স্মৃতি মন্ধনারা(Smriti Mandhana) করতে পারেন কিনা সেদিকেই তাকিয়ে রয়েছেন সকলে। ঘরের মাঠে মহিলাদের বিশ্বকাপ(Womens Odi World Cup) ঘিরে উত্তেজনার পারদ চড়তে শুরু করেছে। আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হবে মহিলাদের বিশ্বকাপ। সেখানেই উদ্বোধনী ম্যাচে শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে নামবেন হরমনপ্রীত কৌর(Harmanpreet Kaur), জেমিমা রডরিগেজরা(Jemimah Rodriguez)। ১২ বছরের অপেক্ষার অবসান হয় কিনা সেই অপেক্ষাতেই এখন সকলে। মিতালী রাজ(Mithali Raj), ঝুলন গোস্বামীরা(Jhulan Goswami) ফাইনালে পৌঁছলেও বিশ্বকাপ জিততে পারেনি। শেষবার অস্ট্রেলিয়ার কাছেই ফাইনালে হারতে হয়েছিল ভারতীয় মহিলা ব্রিগেডকে। এবার ঘরের মাঠে বিশ্বকাপ। সেখানেই শ্রেয়া ঘোষালের(Shreya Ghoshal) গলায় থিম সং ব্রিং ইট হোম(Bring It Home)। শ্রেয়ার এই গানের কথা যে এখন সমস্ত ভারতীয়রই মনের কথা তা বলার অপেক্ষা রাখে না। এই গানের শুরু থেকে শেষপর্যন্ত রয়েছে নানান চমক। আর শ্রেয় ঘোষালের সুরের জাদু তো রয়েছেই। বিশ্বকাপের (Womens Odi World Cup) থিম সং গেয়ে উচ্ছ্বসিত শ্রেয় নিজেও। তিনি জানিয়েছেন, আইসিসি মহিলাদের বিশ্বকাপের অংশ হতে পেরে আমি উচ্ছ্বসিত। বিশেষ করে মহিলাদের ক্রিকেট ঘিরে সংঘবদ্ধতা, স্পিরিট সবকিছুই আমায় মুগ্ধ করেছে। এমন একটা বিরাট প্রতিযোগিতার অংশ হিসাবে আমার গান যে সুযোগ পেয়েছে, তাতেই আমি গর্বিত। আমি আশা করছি এটা হয়ত সমস্ত ভক্ত, সমর্থকদের মধ্যে একটা আদর্শ হিসাবে হয়ে উঠতে পারবে। ৩০ সেপ্টেম্বর উদ্বোধনী ম্যাচে শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে খেলার পরই চির প্রতিদ্বন্দ্বীদের বিরুদ্ধে নামবে ভারতীয় মহিলা ব্রিগেড। ৫ অক্টোবর পাকিস্তানের বিরুদ্ধে নামবেন স্মৃতি মন্ধনারা। মহিলাদের বিশ্বকাপে ভারতের সূচি ভারত বনাম শ্রীলঙ্কা – ৩০ সেপ্টেম্বর ভারত বনাম পাকিস্তান – ৫ অক্টোবর ভারত বনাম দক্ষিণ আফ্রিকা – ৯ অক্টোবর ভারত বনাম অস্ট্রেলিয়া – ১২ অক্টোবর ভারত বনাম ইংল্যান্ড – ১৯ অক্টোবর ভারত বনাম নিউজিল্যান্ড – ২৩ অক্টোবর ভারত বনাম বাংলাদেশ – ২৬ অক্টোবর দীর্ঘ ১২ বছরের প্রতীক্ষা শেষ করে ভারতীয় মহিলা ক্রিকেট দল তাদের প্রথম ওডিআই বিশ্বকাপ জয়ের স্বাদ পায় কিনা সেটাই দেখার অপেক্ষায় সকলে।