সুযোগ নষ্টের খেলা, ডেম্পোর কাছে আটকে চাপ বাড়ল মোহনবাগানের

ইস্টবেঙ্গলের পর মোহনবাগানও(MBSG)। সেই ডেম্পোর কাছেই আটকে গেল। দিমিত্রি(Dimitri Petratos), কামিন্স(Jason Cummings), রবসনদের(Robson Robinho) শুরু থেকেও নামালেও, ব্যর্থ মোলিনার(Jose Molina) ছক। গোলশূন্য ড্র করেই মাঠ ছাড়তে হল সবুজ-মেরুন ব্রিগেডকে। একের পর এক আক্রমণে সুযোগ তারা তৈরি করল ঠিকই, কখনও প্রতিপক্ষের গোলরক্ষক তো কখনও আবার নিজেরাই লক্ষ্য ভ্রষ্ট হলেন মোহনবাগান(MBSG) তারকারা। আর তাতেই পয়েন্ট নষ্ট। ডার্বিতেই নির্ধারিত হবে পরের রাউন্ডে দুই প্রধানের মধ্যে কোন দল যাবে। এদিন ছক বদলেছিলেন ঠিকই, কিন্তু ধারেভাবে অনেক যোজন পিছিয়ে থাকা ডেম্পোর রক্ষণাত্মক ছকের কাছে থামতেই হল মোলিনার(Jose Molina) দলকে। সকলকে চমকে দিয়ে এদিন শুরু থেকেই রবসন(Robson Robinho), পেত্রাতোস(Dimitri Petratos) এবং কামিন্সকে মাঠে পাঠিয়ে দিয়েছিলেন হোসে মোলিনা(Jose Molina)। সেইসঙ্গে রক্ষণেও বিদেশি হিসাবে রেখেছলেন শুধুমাত্র টম অলড্রেডকে। খানিকটা আক্রমণাত্মক ছকই সাজিয়েছিলেন সবুজ-মেরুন(MBSG) কোচ মোলিনা(Jose Molina)। কিন্তু কোনও লাভ হল না। সেইসঙ্গে পেত্রাতস, কামিন্স, সাহালদের একের পর এক সুযোগ নষ্ট। সব মিলিয়ে খানিকটা ছন্নছাড়া ফুটবলই যেন খেলল মোহনবাগান ব্রিগেড। ম্যাচের ২২ মিনিটে পেত্রাতোসের প্রথম আক্রমণ, কিন্তু ব্যর্থ। কিছক্ষণের মধ্যেই কামিন্সও আটকে যান রক্ষণের কাছেই। ম্যাচের বয়স যখন ৩৬ আশিস রাইয়ের কাছে সবচেয়ে ভালো সুযোগ, কিন্তু তাঁর হেড সরাসরি চলে যায় গোলরক্ষক সিবির হাতে। রবসন, কামিন্স জুটি চেষ্টা করলেও প্রথমার্ধে গোলের মুখ খুলতে পারেনি। বিরতির পর ফের ছক বদল হোসে মোলিনার(Jose Molina)। কিন্তু সুযোগ নষ্টের খেলার ছবিটা বদলায়নি। ৫৬ মিনিটের মাথায় রবসনের দুরন্ত ড্রিবল করে বক্সে ঢুকে শট, কিন্তু ডেম্পোর গোলরক্ষর বাঁচিয়ে দেন। পেত্রাতোসের বাড়ানো বল থেকে ম্যাকলরেনের শট। কিন্তু তাও বাইরেই যায়। আক্রমণের ঝাঁঝ বাড়াতে ম্যাকলরেনের পাশাপাশি ততক্ষণে আপুইয়া, মনবীরদেরও মাঠে পাঠাতে খুব একটা দেরী করেননি হোসে মোলিনা। কিন্তু ম্যাচের ভাগ্য বদলাতে পারেনি। ম্যাচের একেবারে শেষ লগ্নে মনবীর সিং সহজ সুযোগও পেয়ে গিয়েছিলেন। আশিস রাইয়ের বাড়ানো বল থেকে তাঁর হেড, কিন্তু এবারও তা গোলরক্ষের দক্ষতায় ব্যর্থ হয়। ম্যাচের ৯৩ মিনিটে মনবীরের হেড, কিন্তু এবার গোলের বাইরে। এই সুযোগ রাজে লাগাতে পারলে শেষ মুহূর্তে মোলিনার মুখে হাসি ফুটতেই পারত। ম্যাচ ড্র করে মোহনবাগান যে একটু হলেও চাপ বাড়িয়ে ফেলল তা বলার অপেক্ষা রাখে না। ডার্বিতেই হবে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত।
ডার্বি জিততে সমর্থকদের মাঠে আসার আহ্বান মোলিনার, ছক প্রস্তুত শুভাশিসদের

শিল্ড ফাইনাল(Ifa Shield Final), তাও আবার ডার্বি(Kolkata Derby)। এই ম্যাচটাই এই মুহূর্তে মোহনবাগান(MBSG) কোচ হোসে মোলিনার(Jose Molina) কাছের সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচ। ইস্টবেঙ্গলের(Eastbengal) বিরুদ্ধে জিততে মরিয়া সবুজ-মেরুন কোচ। সেইসঙ্গে বারবার সতর্কতার কথাও শোনা গেল তাঁর মুখে। মোহনবাগানকে এই ম্যাচ চ্যাম্পিয়ন করানোটা তাঁর কাছে একটা বিরাট চ্যালেঞ্জ। সেইসঙ্গে ডুরান্ডে হারের জ্বালা যে এখনও মেটেনি তাঁর। ইস্টবেঙ্গলকে হারিয়ে তাদের বিরুদ্ধে নিজেদের সেরা প্রমাণ করাটাই হোসে মোলিনার(Jose Molina) কাছে প্রধান লক্ষ্য। সেই জন্যই তো শনিবারের ডার্বির গুরুত্বটা মোলিনার কাছে সবচেয়ে বেশি। একইসঙ্গে সকলে যখন রবসন(Robson Robinho) বনাম মিগুয়েল লড়াইয়ের কথা বলছেন, সেটা শুরুতেই নস্যাত করে দিলেন মোলিনা(jOSE mOLINA)। একইসঙ্গে ক্ষুব্ধ মোহন জনতাদেরও(Mohunbagan Fan) মাঠে আসার আহ্বান জানালেন হেসো মেলিনা(Jose Molina)। সমর্থকরা মোহনবাগান(MBSG) ম্যাচ বয়কট করেছেন। কিন্তু ডার্বির মতো মঞ্চে সমর্থকদের ভূমিকা যে কতটা তা ভালোভাবেই জানেন মোহনহাগান সুপারজায়ান্টের স্প্যানিশ কোচ। সেই কারণেই তো বারবার সেই টুয়েলভথ ম্যানদের মাঠে আসার অনুরোধ করছেন তিনি। ডার্বির আগে হোসে মোলিনা(Jose Molina) জানালেন, “লড়াইটা হবে ইস্টবেঙ্গল ও মোহনবাগানের মধ্যে। এই ম্যাচ জয় এখন আমার কাছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের একটা দল হয়ে খেলতে হবে। আমি বুঝতে পারছি সমর্থকরা খুবই অসন্তুষ্ট। তবে আমি চাইব সমর্থকরা আমাদের সমর্থন করুন। এই ম্যাচটা জিততে আমাদের সাহায্য করুক। সমর্থকরা নিশ্চই আমাদের সমর্থন করবেন”। শিল্ডে যোগ দেওয়া থেকে একের পর এক ম্যাচ জেতা। কিন্তু মোহনবাগানের পারফরম্যান্সের থেকেও বেশি চর্চা শুরু হয়েছে তাদের ড্রেসিংরুমের পরিবেশ নিয়ে। মাঝেমধ্যেই শোনা যাচ্ছে মোহনবাগান(MBSG) ড্রেসিংরুমের পরিবেশ নাকি ভালো নেই। কিছু কিছু ফুটবলারের সঙ্গে নাকি কোচ সহ অন্যান্যদের দুরত্বও বেড়েছে। ডার্বিতে এর প্রভাব পড়বে না তো। মোহনবাগান ফুটবলার শুভাশিস বোসের(Subhasish Bose) সাফ জবাব। তাদের ড্রেসিংরুম নাকি একেবারেই স্বাভাবিক। ছন্দে রয়েছে। তবে ডার্বিতে দুই দলেরই অন্যতম প্রধান ভরসা সমর্থকরা। ক্ষুব্ধ সমর্থকদেরও ম্যাচে আহ্বান করলেন শুভাশিস(Subhasish Bose)। শুভাশিস বোসের সাফ জবাব, “বর্তমানে আমাদের ড্রেসিংরুমের পরিবেশ অত্যন্ত ভালো আছে। গোটা ম্যাচে আমরা আমরা চাই সমর্থকরা আমাদের সমর্থন করুন। আমি অবশ্যই মাঠে আমার সেরাটা দেব। তবে আমি একা কিছুই করতে পারব না। আমরা দল হিসেবে খেলতে পারলেই সাফল্য আসবে। সব ম্যাচই গুরুত্বপূর্ণ, তবে ডার্বি সবসময়ই অত্যন্ত স্পেশ্যাল”। ইস্টবেঙ্গলের বিরুদ্ধে নামার আগে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি সারা হয়ে গিয়েছে। দলের সব জায়গাই দেখে নিয়েছেন হোসে মোলিনা(Jose Molina)। রবসন, দিমিত্রি(Dimitri Petratos), কামিন্সদের(Jason Cummins) নিয়ে যে শুরু থেকেই আক্রমণাত্মক ছক সাজাচ্ছেন তা বেশ স্পষ্ট। তবে এই ম্যাচেও ম্যাকলারেনকে(Jamie Maclaren) শুরু থেকে ব্যবহার নাও করতে পারেন মোহন কোচ। মনবীর(Manvir Singh) অবশ্য ডার্বিতে অনিশ্চিত। তবে বাকিরা সকলেই প্রস্তুত। এখন শুধুই মাঠে নামার অপেক্ষায় মোলিনার সবুজ-মেরুন ব্রিগেড।
দিমির গোল, শিল্ড ফাইনাল ডার্বি

সম্ভাবনা ছিলই। অপেক্ষাটা ছিল মোহনবাগানের(MBSG) জয়ের। ইউনাইটেড স্পোর্টসের বিরুদ্ধে ২-০ গোলে মোহনবাগান(MBSG) জয়ের পরই জমজমাট শিল্ড(IFA Shield) ফাইনাল। আগামী শনিবার যুবভারতীতে আইএফএ শিল্ড(IFA Shield) ফাইনালে ডার্বি(Derby)। ডুরান্ডের পর ফের একবার মুখোমুখি মোহনবাগান(MBSG) ও ইস্টবেঙ্গল(Eastbengal)। বুধবার শিল্ডের গ্রুপ পর্বের শেষ ম্যাচে ইউনাইটেড স্পোর্টসকে ২-০ গোলে হারাল হোসে মোলিনার(Jose Molina) সবুজ-মেরুন ব্রিগেড। মোহনবাগানের হয়ে গোল করেন দিমিত্রি পেত্রাতোস(Dimitri Petratos)। দ্বিতীয়ার্ধে আরেকটি গোল আত্মঘাতী। ধারেভারে এগিয় থেকে নামলেও, এদিন মোহনবাগানকে(MBSG) আটকানোর জন্য প্রস্তুত ছিল লালকমল ভৌমিকের ইউনাইটেড স্পোর্টসও(United Sports)। লালকমলের(Lalkamal Bhowmik) রক্ষণাত্মক ছকের সামনে এদিন বারবারই কিন্তু মোহনবাগানের(MBSG) আক্রমণকে হোঁচট খেতে হচ্ছিল। দিমিত্রি(Dimitri Petratos), রবসনরা(Rosbon Robinho) বারবার ইউনাইটেডের বক্সে পৌঁছে গেলেও গোলের মুখ কিন্তু খুলতে পারছিলেন না। সেইসঙ্গে এদিন মোহনবাগানের রক্ষণে আশিস রাই(Ashis Rai) এবং মেহতাব সিং(Mehtab Singh) খানিকটা যেন ফর্মের বাইরেই ছিলেন। মোলিনার(Jose Molina) ছক অনুযায়ী প্রথম থেকেই আক্রমণের ঝড় তোলার পরিকল্পনা ছিল মোহনবাগানের(MBSG)। সেইজন্য শুরু থেকেই দিমিত্রি(Dimitri Petratos), কামিন্স(Jason Cummins) এবং রবসনকে মাঠে নামিয়ে দিয়েছিলেন মোলিনা। কিন্তু বারবারই ইউনাইটেডের রক্ষণ তাদের আটকে দিচ্ছিল। সেইসঙ্গে মোহনবাগানের বহু সুযোগ হাতছাড়া। রবসন রোবিনহো বেশ কয়েকটি সুন্দর বল বাড়ালেও কখনও কামি্ন্স তো কখনও দিমিত্রি পেত্রাতোস(Dimitri Petratos), কিয়ান নাসিরিরা নিজেদের পজিশনে পৌঁছতে পারছিলেন না। অন্তত প্রথম আধ ঘন্টা তো মোহনবাগানের(MBSG) ফরোয়ার্ডদের সেভাবে সুবিধাই করতে দেয়নি ইউনাইটেড স্পোর্টস। বরং ম্যাচের ২০ মিনিটের মেহতাব সিংয়ের বল বাঁচানোর প্রচেষ্টা মোহনবাগানকে বিপদে ফেলে দিতেই পারত। রক্ষণাত্মক ফুটবল খেললেও ইউনাইটেড এদিন মাঝেমধ্যেই কাউন্টার অ্যাটাকে যাচ্ছিল। সেখানে সুজল মিন্ডার শট একটুর জন্য লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়। পাল্টা আক্রমণে দিমিত্রির(Dimitri Petratos) সাজানো পাস কিয়ান নাজিরি মিস না করলে ৩৭ মিনিটের মধ্যেই গোলের মুখ খুলে ফেলতে পারত মোহনবাগান। কিন্তু তা হয়নি। তবে শেষপর্যন্ত সেই দিমিত্রি পেত্রাতোসের(Dimitri Petratos) গোলেই এগিয়ে যায় মোহনবাগান। ১-০ গোলেই শেষ হয় প্রথমার্ধ। বিরতির পর আক্রমণে ঝাঁঝ বাড়াতে দিমিত্রিকে তুলে জেমি ম্যাকলারেনকে মাঠে নামান মোহনবাগান কোচ। ক্রমশই চাপ বাড়াতে শুরু করে মোহনবাগান। দ্বিতীয়ার্ধ শুরু তিন মিনিটের মধ্যেই গোল পায় মোহনবাগান। তবে আত্মঘাতী গোল। ম্যাচের ভবিষ্যৎ কার্যত তখনই নিশ্চিত হয়ে গিয়েছিল। পিছিয়ে থাকলেও ইউনাইটেডও কিন্তু খুব সহজে ম্যাচ ছেড়ে দেওয়ার দল এদিন ছিল না। মাঝেমধ্যেই কাউন্টার অ্যাটাকে মোহনবাগান বক্সে হানা দেয় তারা, তবে কখনও অলড্রেড তো কখনও টেকচামদের দক্ষতায় রক্ষা পায় মোহনবাগান। সুযোগ পেলেও মোহনবাগান অবশ্য আর ব্যবধান বাড়াতে পারেনি। রেফারির শেষ বাঁশি বাজতে মাঠেই শুরু ফুটবলারদের উল্লাস। আগামী ১৮ অক্টোবর এবার ফাইনাল। আবার চির প্রতিদ্বন্দ্বী ইস্টবেঙ্গলের বিরুদ্ধে। মধুর প্রতিশোধ মোহনবাগান নিতে পারে কিনা সেটাই দেখার।
অনুশীলনে অনুপস্থিত ম্যাকলরেন, কামিন্স, তুলোধনা মানস ভট্টাচার্যের

ঐতিহ্যের আইএফএ শিল্ড(IFA Shield)। এই শিল্ডের গুরুত্ব অন্যান্য যেকোনও ক্লাবের থেকে মোহনবাগানের(MBSG) কাছে অনেক বেশি। আগামী ৯ অক্টোবর প্রথম ম্যাচে নামবে তারা। কিন্তু সেখানেই অনুশীলনে অনুপস্থিত মোহনবাগানের দুই তারকা ফুটবলার জেমি ম্যাকলরেন(Jamie Maclaren) এবং জেসন কামিন্স(Jason Cummins)। ফেরার বিমান ধরতে পারেননি তারা। আর তাতেই কার্যত ক্ষুব্ধ প্রাক্তন ফুটবলার মানস ভট্টাচার্য। দুই ফুটবলারেরই পেশাদায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন তুলে দিলেন এই প্রাক্তন তারকা ফুটবলার। দীর্ঘ টাল বাহানার পর মোহনবাগান সুপারজায়ান্ট নামছে আইএফএ শিল্ডের(IFA Shield) ম্যাচে। আগামী ৯ অক্টোবর তাদের প্রথম ম্যাচ। হোসে মোলিনার কোচিংয়ে সোমবার থেকে তারই প্রস্তুতিতে নেমে পড়ল সবুজ-মেরুন ব্রিগেড। কিন্তু সেখানেই যোগ দিলেন না জেমি ম্যাকলরেন(Jamie Maclaren) এবং জেসন কামিন্স(Jason Cummins)। এই মুহূর্তে মোহনবাগানের সেরা দুই ফুটবলার তারাই। কেন তারা আসেননি সেই খোঁজ নিতেই কার্যত সকলে হতবাক। দলের প্রস্তুতি শুরু হয়ে গিয়েছে। কিন্তু ভিয়েতনাম থেকে ফিরতে পারলেন না কামিন্স ও ম্যাকলরেন(Jamie Maclaren)। দক্ষিণ কোরিয়ায় ছুটি কাটাচ্ছিলেন দুই তারকা ফুটবলার। শোনা যাচ্চে ফেরার বিমান নাকি মিস করেছেন তারা। এর ফলেই পিছিয়ে গিয়েছে তাদের ফেরার সময়। এমন কথা শোনার পরই দুই ফুটবলারের পেশাদায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন তুলে দিলেন মানস ভট্টাচার্য। তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে মানস ভট্টাচার্য জানান, “এমনটা কী করে করে তারা। পেশাদার ফুটবলারদের থেকে এমনটা আশা করা যায় না। তারা তো জানত যে অনুশীলনের সূচি তৈরি হয়ে গিয়েছে। আর কী করা যাবে, ৯ তারিখ ম্যাচ, আগামীকালই হয়ত তারা চলে আসতে পারবেন”। আইএফএ শিল্ড ঘিরে উত্তেজনার পারদ চড়তে শুরু করেছে। ইতিমধ্যেই মোহনবাগান প্রস্তুতিও শুরু করে দিয়েছে। এবার শেষপর্যন্ত কী হয় সেটাই দেখার।