স্বপ্ন অলিম্পিকে পদক, ভরসা গো স্পোর্টস ফাউন্ডেশনের সহযোগিতা আর রমন স্যারের কোচিং

সুদীপ পাকড়াশীঃ অহনা রায়। সাম্প্রতিককালে মিহির ঘোষ টেবিল টেনিস ফাউন্ডেশনের অন্যতম সেরা ছাত্রী। গতবছর অনূর্ধ্ব-১৩ জাতীয় চ্যাম্পিয়নশিপে সিঙ্গলস এবং ডাবলসে অঙ্কোলিকা চক্রবর্তীর সঙ্গে জুটি বেঁধে সোনা জয়ের পরই ভারতীয় টেবিল টেনিস সমাজের নজর কেড়েছিল ১৪ বছরের মেয়েটি। নৈহাটিতে মিহির ঘোষের শিক্ষতায় বড় হওয়া মেয়েটির টেবিল টেনিস ক্যারিয়ারে তারপরই আসে বড় দুটো সুযোগ। এক, গো স্পোর্টস ফাউন্ডেশনের ‘গার্লস ফর গোল্ড’ প্রোজেক্টের তালিকাভূক্ত হওয়া। দুই, চেন্নাইতে প্রাক্তন জাতীয় খেলোয়াড় ও জাতীয় কোচ এস. রমনের হাই-পারফরম্যান্স সেন্টারে ট্রেনিংয়ের সুযোগ পাওয়া। গত একবছর ধরে চেন্নাইতে থাকা সেই মেয়ে নৈহাটিতে এসেছে। মিহির ঘোষ টিটি ফাউন্ডেশন আয়োজিত বাংলার র্যাঙ্কিং টুর্নামেন্ট স্ট্যাগ সরোজ ঘোষ মেমোরিয়াল চ্যাম্পিয়নশিপে খেলতে এসেছে। প্যারালাল স্পোর্টসের সঙ্গে কথা বলার সময় অহনার রমন এইচপিসি নিয়ে প্রবল আত্মবিশ্বাস। “আমার সার্ভিস খুব খারাপ ছিল। খেলায় স্পিনের ব্যবহার ছিল না বললেই চলে। মূলত ফ্ল্যাট শটের ওপর নির্ভর করতাম। গত একবছরে দুটো স্কিলেরই অনেক উন্নতি হয়েছে। এছাড়াও, ওখানে ফিটনেস ট্রেনিংয়ের পাশাপাশি মেন্টাল ক্লাস হয়। ম্যাচ-টেম্পারামেন্ট ভাল হয়েছে আগের তুলনায়,” বলছে অহনা। আরও একটা গুরুত্বপূর্ণ তথ্য অহনা জানাল। “জি. সাথিয়ানের মত দেশের অন্যতম সেরা খেলোয়াড়ের সঙ্গে প্র্যাক্টিস করার সুযোগ পেয়েছি। প্রথমবার ভেতরে ভেতরে খুব উত্তেজিত হয়ে পড়েছিলাম। প্র্যাক্টিস করলাম। খেলার উন্নতি কীভাবে হবে সেই নিয়ে ওর পরামর্শ পেয়েছি। সেগুলো আমার কাছে এখন অনুপ্রেরণা।” ওখানে ট্রেনিং শুরু করার পর, অহনা জাতীয় চ্যাম্পিয়নশিপের অনুর্ধ্ব-১৫ বিভাগে কোয়ার্টার ফাইনাল খেলেছে। গো স্পোর্টসের উদ্যোগে সুইডেনে আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্টের অনূর্ধ্ব-১৩ বিভাগে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে, বার্লিনে আর একটি টুর্নামেন্টে সেমিফাইনালে পৌঁছেছিল। কিন্তু আঁতুড়ঘরকে ভোলেনি অহনা। “ভিতটা তো মিহির স্যরই তৈরি করে দিয়েছিলেন। তার ওপর দাঁড়িয়েই আমার ন্যাশনাল চ্যাম্পিয়ন হওয়া, চেন্নাইতে সুযোগ পাওয়া।” মেয়ের স্বপ্ন সেনিয়র জাতীয় দলের হয়ে অলিম্পিক্সে খেলার সুযোগ পাওয়া এবং পদক নিয়ে ফেরা। আর অহনা বিশ্বাস করছে রমন স্যরের অ্যাডভান্স-ট্রেনিং আর গো স্পোর্টসের সহায়তায় সে নিজেকে একদিন সেই পর্যায়ে নিয়ে যাবে। যেদিন তার আদর্শ দিয়া চিতালের সঙ্গে সে-ও ভারতের জার্সিতে নামবে বড় আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্টে।
শুরুতেই ঝড় তুললেন সিনার

উইম্বলডনের শুরুতেই ঝড় তুলে দিলেন শীর্ষস্থানে থাকা সিনার।
পিটার্স নেই, ওয়াকওভার পাচ্ছেন নীরজ!

নাম প্রত্যাহার করে নিলেন অ্যান্ডারসন পিটার্স। নীরজ চোপড়ার প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন।
মোহনবাগান কর্তাদের আচরণে ক্ষুব্ধ সমর্থকরা

পুলিশের লাঠির আঘাতে মোহনবাগান এক সমর্থকের পিঠ রক্তাক্ত।
অক্সিজেন ছাড়া এভারেস্টে উঠেছি ঃ ইনজাঘি

খেলা শেষ। বিধ্বস্ত সিটির ফুটবলাররা পুরোপুরি মুষড়ে পড়েছেন। অন্যদিকে অভাবনীয় জয়ের সাক্ষি থাকতে পেরে উচ্ছসিত আল হিলাল।
সিটির জয়ধ্বজাকে ছিঁড়ে ইতিহাস আল হিলালের

সিটিকে হারিয়ে ইতিহাস রচনা করার পর জয় উদযাপনে ব্যস্ত আল হিলালের ফুটবলাররা।