সুপার কাপ খেলতে মোহনবাগান রওনা দেবে ২৫ তারিখ। প্রথম ম্যাচ চার্চিল ব্রাদার্সের বিরুদ্ধে বাই পেয়ে গিয়েছে সবুজ-মেরুন। ফুটবল ফেডারেশনের পক্ষ থেকে শুক্রবার তা সরকারীভাবে ঘোষণা করা হয়েছে। তাই পরবর্তী ম্যাচ মোহনবাগানের ২৬ তারিখ। সেইজন্য সবুজ-মেরুন টিম ম্যানেজমেন্ট সিদ্ধান্ত নিয়েছে, কোয়ার্টার ফাইনাল খেলতে নামার একদিন আগে দল ওড়িশা রওনা দেবে। দুপুর ১টা ৫০ মিনিটের ফ্লাইটে দল চলে যাবে। ২০ তারিখে ইস্টবেঙ্গল মুখোমুখি হবে কেরল ব্লাস্টার্সের। সেই ম্যাচ যারা জিতবে তাদের মোকাবিলায় নামতে হবে মোহনবাগানকে। সেইজন্য সবুজ-মেরুন শিবির তাকিয়ে আছে ২০ তারিখের ম্যাচের দিকে। যদি ইস্টবেঙ্গল জেতে তাহলে ফের ডার্বি ভুবনেশ্বরে। গতবার সুপার কাপের গ্রুপ পর্বের ম্যাচে কলকাতার দুই প্রধান মুখোমুখি হয়েছিল। সেই ম্যাচ জিতেছিল ইস্টবেঙ্গল। তারপর চারবার দু-দল মুখোমুখি হয়েছে। একবারও জিততে পারেনি ইস্টবেঙ্গল। যদি ইস্টবেঙ্গল জেতে তাহলে মোহনবাগান ঠিক করেছে, প্রথম একাদশের তিন-চারজনকে ডেকে নেবে। নাহলে যারা এই মুহূর্তে প্র্যাকটিশে রয়েছে সেই দলকে নিয়ে চলে যাবে মোহনবাগান। রিজার্ভ টিমের ১৩জন আর ডেভলাপমেন্ট টিমের ১২জন, মোট ২৫জনকে নিয়ে আপাতত সুপার কাপের প্রস্তুতি শুরু করেছে সবুজ-মেরুন শিবির। ইস্টবেঙ্গল যদি প্রথম ম্যাচ না জেতে তাহলে এই ২৫জনকে নিয়েই ওড়িশা চলে যাবে মোহনবাগান। এছাড়া মূল দলের কয়েকজন রয়েছেন সুপার কাপের দলে। এঁরা হলেন, ধীরাজ সিং, আর তনোয়ার, বানওয়ালা, লুনো গোমস, দীপেন্দু বিশ্বাস, রমনদীপ সিং, অভিষেক সূর্যবংশী, সাহাল আব্দুল সামাদ, আশিক কুরিনিয়ন, গ্লেন, সুহেল ভাট। টিম ম্যানেজমেন্টের এক গুরুত্বপূর্ণ সদস্য বলছিলেন, “আমরা সুপার কাপকে আদৌ গুরুত্ব দিচ্ছি না। তাই আমরা ঠিক করে ফেলেছি, কোনও বিদেশিকে নিয়ে যাওয়া হবে না। ব্যতিক্রম শুধু লুনো গোমস। তাছাড়া কোচ জোস মলিনাও বাড়ি চলে গিয়েছেন। বাস্তব রায় দলের দেখভাল করছেন এখন। তবে ইস্টবেঙ্গল দল যদি প্রথম ম্যাচ জিতে যায় তাহলে আমরা হয়তো প্রথম একাদশের তিন-চারজনকে নিয়ে যেতে পারি। নাহলে এই দলটাই খেলবে।” তবে সেই তিন-চারজন কে হবেন তা এখনও ঠিক করেনি টিম ম্যানেজমেন্ট। তবে বিদেশিরা যে কেউ থাকবেন না তা মোটামুটি নিশ্চিত হয়ে গিয়েছে।

ঋষভকে শেহবাগ, পুরনো ভিডিও দেখার পাশাপাশি কথা বল ধোনির সঙ্গেও
ঋষভ পন্থের কি হল! কোনও কিছু ঠিকভাবে করতে পারছেন না। দলের সাফল্য নেই। তাঁর ব্যাটে রানও নেই। কেন এমন হচ্ছে!