শিল্ড ফাইনালে কী তবে ডার্বি নিশ্চিত। নামধারী ৩-০ গোলে জয়ের পরই সেই সম্ভাবনা কার্যত নিশ্চিত হয়ে গিয়েছে। ইস্টবেঙ্গলকে এখন শুধু নামধারীর বিরুদ্ধে ড্র করতে হবে। তবেই মোহনবাগানের বিরুদ্ধে ফাইনালে নামবে ইস্টবেঙ্গল। নামধারী বনাম শ্রীনিধির ম্যাচের দিকে যে ইস্টবেঙ্গলের নজর ছিল তা বলার অপেক্ষা রাখে না। নামধারী জিতলেও, পরের ম্যাচে গোল পার্থক্য এগিয়ে থেকেই নামছে ইস্টবেঙ্গল।
শ্রীনিধির বিরুদ্ধে ৩-০ গোলে জিতল নামধারী। তবে একটা চিন্তা কিন্তু তাদের রয়েই যাচ্ছে। প্রথমার্ধে গোল পেলেও, দ্বিতীয়ার্ধে গোলের মুখ খুলতে পারেনি নামধারী। শ্রীনিধির রক্ষণকে টপকাতে বারবারই দ্বিতীয়ার্ধে বেগ পেতে হয়েছে তাদের। সেই জদিকে যে ইস্টবেঙ্গলের নজর রয়েছে বেশ ভালোভাবেই তা বলার অপেক্ষা রাখে না। তবে এই পারফরম্যান্সটা যে নামধারীর আত্মবিশ্বাস বেশ অনেকটাই বাড়িয়ে দেবে তা বলার অপেক্ষা রাখে না।
এদিন শুরু থেকেই শ্রীনিধির বিরুদ্ধে বেশ আক্রমণাত্মক মেজাজে ছিল নামধারী স্পোর্টস অ্যাকাডেমি। শুরু থেকেই আক্রমণের ঝড় তুলেছিল তারা। ম্যাচের ৯ মিনিটের মাথাতেই প্রথম সাফল্য। ল্যামাইন মরোর গোলে এগিয়ে যায় নামধারী। এর ২ মিনিটের মধ্যেই ফের আক্রমণ। গুলেমিরের গোলে ফের ব্যবধান বাড়িয়ে ফেলে নামধারী অ্যাকাডেমি। প্রথমার্ধের ৩৯ মিনিটে ভূপিন্দর সিংয়ের গোলে তিন গোলের বৃত্ত সম্পূর্ণ করে ফেলে নামধারী।
বিরতির পর অবশ্য ম্যাচে ফেরে শ্রীনিধি। তাদের জমাট রক্ষণ আর টপকাতে পারেনি নামধারী অ্যকাডেমি। শেষপর্যন্ত ৩-০ গোলে ম্যাচ জিতেই মাঠ ছাড়ে নামধারী অ্যাকাডেমি।







