নিঃসঙ্গ জীবন কাটাচ্ছেন মেরি কম

সুখী ওম পরিবারের ছবি। এখন সবই অতীত।
থাইল্যান্ডের সঙ্গে প্রস্তুতি ম্যাচ খেলবেন সুনীলরা

থাইল্যান্ডের পাথুম থানির থাম্মাসাত স্টেডিয়াম। এই মাঠেই থাইল্যান্ডের বিপক্ষে খেলবে ভারত।
১২ মিনিটে জোড়া গোলে ডুবল দল ঃ বাস্তব

দলের হয়ে তৃতীয় গোল করার পর বোরহাকে ঘিরে সতীর্থদের উচ্ছ্বাস। বুধবার ওড়িশা সুপার কাপে।
দুটো ভুলে তছনছ বাগান

গোল করার পর ব্রাইসন উচ্ছ্বাসে ভেসে গেলেন।
চোখে চোখ রেখে এগোচ্ছে মোহনবাগান

গোল করে উচ্ছ্বসিত সুহেল ভাট।
মর্মান্তিক! আকস্মিকভাবে মৃত্যু হল বেঙ্গালুরু এফসি অ্যাকাডেমির ক্ষুদে ফুটবলার রোনাল্ডের

মর্মান্তিক ঘটনা! মাত্র ১০ বছরের এক ক্ষুদে ফুটবলারের আকস্মিক মৃত্যু। বেঙ্গালুরু এফসির অনূর্ধ্ব ১১ কোচিং প্রোগ্রামের ফুটবলার রোনাল্ড আর্নেস্ট ডি গ্রাসার হঠাৎই মৃত্যু হল বুধবার সকালে। প্রতিভাবান এই ফুটবলারেরর মৃত্যুতে শোকস্তব্ধ বেঙ্গালুরু এফসি। সোশ্যাল মিডিয়ায় শোক প্রকাশ করে বেঙ্গালুরু এফসি পোস্ট করেছে এমন আকস্মিক ঘটনায় বেঙ্গালুরু এফসি পরিবার শোকস্তব্ধ। এমন সময় আমরা আর্নেস্ট ডি গ্রাসার পরিবার ও বন্ধুদের পাশে আছি। এবং প্রার্থনা করছি। প্রাক্তন জাতীয় ফুটবলার ও কোচ রমন বিজয়ন জানান, তিনি চেন্নাইয়ে আছেন। বিস্তারিত কিছু জানেন না, তবে ১০ বছরের ফুটবলারের মৃত্যু খুবই যন্ত্রণাদায়ক। বেঙ্গালুরু এফসির ইমার্জিং ফুটবলার অফ দ্য সিজন বিনীত বেঙ্কটেশ বলেন, তিনি ঘটনার কথা শুনেছেন। তবে জানেন না কীভাবে এমন হল। বিনীত বলেন, “এমন দুর্ভাগ্যজনক ও যন্ত্রণাদায়ক ঘটনায় কিছু বলতে পারছি না। ডি গ্রাসার আত্মার শান্তি কামনা করি।“
সঞ্জয় মঞ্জরেকরের বিরুদ্ধে গর্জে উঠলেন বিরাট কোহলির ভাই বিকাশ

গর্জে উঠলেন বিরাট কোহলির ভাই বিকাশ। তাঁর গর্জন সঞ্জয় মঞ্জরেকরের বিরুদ্ধে। কোহলির স্ট্রাইক রেট নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন মঞ্জরেকর। এবার আইপিএলে দুর্দান্ত ফর্মে আছেন কিং কোহলি। ১০ ইনিংসে করেছেন ৬টি অর্ধশতরান। এখনও পর্য়ন্ত করেছেন সবার চেয়ে বেশি রান, তারপরও সঞ্জয় তাঁর আইপিএলের সেরা দশ ব্যাটারের তালিকায় রাখেননি কোহলিকে। প্রশ্ন তুলেছেন বিরাটের স্ট্রাইক রেট নিয়ে। এরপরই সোশ্যাল মিডিয়ায় সঞ্জয়ের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগড়ে দেন কোহলির ভাই। বিকাশ সঞ্জয়ের স্ট্রাইক রেট তুলে ধরে লিখেছেন, যাঁর নিজের স্ট্রাইক রেট ৬৪.৩১ তিনি কী করে ২০০ স্ট্রাইক রেট থাকা ব্যটসম্যানকে নিয় প্রশ্ন তোলেন? সঞ্জয় মঞ্জরেকরের বিতর্কিত মন্তব্য নিয়ে চর্চা চলছে। তিনি আরও বলেছিলেন, এখন আর জসপ্রীত বুমরার সঙ্গে বিরাট কোহলির লড়াইটা সেরার সঙ্গে সেরার নয়, কারণ কোহলি তাঁর সেরা সময় অনেক আগেই পিছনে ফেলে এসেছেন। প্রসঙ্গত দিল্লি ক্যাপিটালসের বিরুদ্ধে ম্যাচের পর আরসিবির ব্যাটিং নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন মঞ্জরেকর। সেখানেই কোহলি প্রসঙ্গে এই সমস্ত মন্তব্য করেছিলেন তিনি। ওই ম্যাচের পর অবশ্য কোহলি তাঁদের ব্যাটিং নিয়ে ব্যাখ্যা দিয়েছিলেন। তিনি জানিয়ে ছিলেন, এ রকম স্লো উইকেটে বড় জুটি গড়ে তোলাটা খুব গুরুত্বপূর্ণ। যেখানে শুরু থেকে খুব আক্রমণাত্মক ব্যাটিং করা বেশ চ্যালেঞ্জিং। কোহলি এবারের আইপিএলে যেভাবে ব্যাট করছেন, তারপর সঞ্জয়ের এমন মন্তব্য যেন মৌচাকে ঢিল মারা হয়ে গিয়েছে। তাই তো রীতিমত ফুঁসে উঠেছেন বিরাটর ভাই বিকাশ। এর পাশাপাশি কোহলির আরসিবির সতীর্থ ফিল সল্টের একটি মন্তব্য নিয়েও জোর চর্চা। সল্ট বলেছেন কোহলি তাঁর বন্ধু নন, শুধুই সতীর্থ। পরে অবশ্য ইউ টার্ন নিতেও দেরি করেননি ইংলিশ ওপেনার।
দিল্লি জয়ে রাহানের চোট সুবিধা করে দিয়েছে কেকেআরকে

শিরোনাম দেখে অবাক লাগতে পারে। বলা যেতে পারে, এ কেমন কথা। নাইট অধিনায়কের চোট দিল্লি জয়ে দলকে সুবিধা করে দিয়েছে! এমন হয় নাকি! কিন্তু ঘুরিয়ে দেখলে কথাটা সত্যি বলে মনে হবে। ব্যাটসম্যান রাহানের পারফরমযান্স নিয়ে কথা তোলা হচ্ছে না। প্রশ্ন উঠছে, অধিনায়ক রাহানেকে নিয়ে। ফাফ ডুপ্লেসির একটি শট আকাতে হতে চোট পান রাহানে। চোট এতটাই মারাত্মক ছিল যে তাঁকে মাঠের বাইরে যেতে হয়। ড্রেসিংরুমে যাওয়ার আগে তিনি নারাইনের হাতে অধিনায়কের দায়িত্ব তুলে দেন। রাহানে মাঠ ছাড়লেন। নারাইনের কাঁধে দলের দায়িত্ব। তিনি কী পারবেন! তাঁকে তো কখনও দলকে নেতৃত্ব দিতে দেখা যায়নি। তা হলে..! এখানেই ম্যাচের টুইস্ট। দিল্লি তখন ১৩ ওভারে ৩ উইকেটে ১৩০। জিততে হলে ৪২ বলে করতে হবে ৭৫ রান। ওভার প্রতি দশ রানের কিছু বেশি। বড় রানের টার্গেটের পিছনে ছুটে ম্যাচ জিততে হলে এমন রানের পিছনে ছুটতেই হবে। ম্যাচ ফিফটি-ফিফটি। যে কেউ জিতে পারে। দিল্লি জিতলে প্লে অফের আরও কাছে তারা চলে যাবে। উল্টোদিকে কেকেআরকে টুর্নামেন্ট থেকে ছিটকে যেতে হবে। এই অঙ্কের সামনে দাঁড়ানো দলকে কীভাবে নেতৃত্ব দেবেন নারাইন! এটাই দেখার ছিল। তিনি ব্যাট হাতে জ্বলে উঠেছন। বিরাট রান করতে না পারলেও যতটা সময় মাঠে ছিলেন, বোলারদের মাথা তুলতে দেননি। এবার দুটো জিনিস করার দরকার ছিল। প্রথমত, অধিনায়ক হিসেবে নিজেকে প্রমান করতে হবে। দ্বিতীয়ত, বোলার নারাইন কী করতে পারে তা দেখার জন্য সকলে মুখিয়ে। আর এখানেই নারাইন ক্যারিশ্মা। ১৪ নম্বর ওভারে নিজেকে আক্রমনে নিয়ে এলেন। অক্ষর ব্যাট করছেন ৩৭ রানে। ডুপ্লেসির রান ৫৯। নারাইনের প্রথম বল মাঠের বাইরে ফেললেন অক্ষর। রানের ব্যবধান আরও কমল। তা হলে কি চালটা ভুল হয়ে গেল। এই ভাবনার মাঝেই নারাইন চমকে দেখা গেল। তাঁর স্পিনের ফাঁদে জড়িয়ে আউট হয়ে গেলেন অক্ষর। কভারে রানার হাতে ক্যাচ দিয়ে ফিরে গেলেন অক্ষর ( ২৩ বলে ৪৩)। একই ওভারে শেষ বলে ফিরে গেলেন স্টাবস। আট রান দিয়ে দুটি উইকেট। আর তখনই খেলা ধরে ফেলল কেকেআর। পরের ওভারে নারাইন নিয়ে এলেন বরুনকে। যিনি প্রথম দুই ওভারে দিয়েছিলেন ২২ রান। বরুন উইকেট না পেলেও রান আটকে রাখলেন। য এইসময় দরকার ছিল। ১৬ নম্বর ওভারে নারাইন ভেবেছিলেন কোনও পেসারকে নিয়ে আসবেন। কিন্তু শেষপর্যন্ত মতবদল। পেসার নয়, নিজে এলেন। তুলে নিলেন ডুপ্লেসিকে (৪৫ বলে ৬২)। দিল্লি ৬ উইকেটে ১৪৬। ওভার ১৫.২। ম্যাচ তখন কেকেআরের হাতে। জয়ের পার্সেন্টেজে একসময় ৪২-এ থাকা নারাইনরা চলে এলেন ৭২-এ। ম্যাচ বলতে সেখানেই শেষ। দিল্লির জয়ের রাস্তা তখন বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। দুওভারে ১০ রান নারাইনের তিন উইকেট সব ওলোট পালোট করে দিল। ম্যাচে ৪ ওভারে ২৯ রানে ৩ উইকেট। ভাবা যায়! এখানেই অধিনায়কের ক্যারিশ্মা। নিজেকে সামনে রেখে সতীর্থদের পথ দেখানা। আমি পেরেছি, তোমরা করে দেখাও। সেটাই দলের সবাই মিলে করে দেখাল। কেকেআর জিতল ১৪ রানে। দিল্লি থকে অক্সিজেন নিয়ে শহর কলকাতা ফেরার প্রস্তুতি শুরু হয়ে গেল। লড়ই যে এখনও শেষ হয়নি। আরও লম্বা যেতে হবে। একট করে ম্যাচ ধরে এগোতে পারলে কাজটা সুবিধা হবে। দলের উপর বাড়তি চাপ পড়বে না। আরও একটা কথা বলতে হবে। অধিনায়ক রাহানে মাঠে থাকলে এমনটা যে হত না তা বলা যাবে না। রাহানেও হয়তো এই ছকে এগিয়ে যাওয়ার কথা ভাবতেন। আবার নাও ভাবতে পারতেন। অধিনায়কের দায়িত্ব কাঁধে নিয়ে নিজেকে সবার আগে রাখার কৌশল অনেকের কাছে দেখা যায় না। নারাইন নিজে সেটা করে দেখিয়েছেন। তাই ম্যাচ সেরার পুরস্কার তাঁর হাতে তুলে দিতে দুবার ভাবতে হয়নি। তাই এটা মানতেই হবে যে রাহানে না থাকায় কিছুটা হলেও সুবিধা হয়েছে কেকেআরের। ১৫ বছর দলের হয়ে খেলছেন নারাইন। কখনও এভাবে এগিয়ে আসতে তাঁকে দেখা যায়নি। প্রথমবার দায়িত্ব নিয়ে সফল। এমন সময় সেট করে দেখলেন, যেখানে দলের দুপয়েন্ট জরুরি। তাই দিল্লির মাঠে হিরো নারাইনকে নিয়ে ঝড় উঠল। ৪ মে রাজস্থান রয়্যালস ম্যাচে তাঁকে এই মেজাজে দেখা গেলে নাইটরা হয়তো প্লে অফের আরও কাছে চলে যেতে পারবে। আর রাহানে! শোনা গেল তাঁর চোট লাগা হতে কয়েকটি সেলাই পড়েছে। এটা নাইটদের মুশকিলে ফেলবে না। কারন, পরের ম্যাচে মাঠে নামতে সময় পাওয়া যাচ্ছে। ততদিনে রাহানে ফিট হয়ে যাবেন। তিনি ফিট হবেন, তারও আগে দেখা গেল নাইটরা নতুন নেতা পেয়ে গিয়েছে।
ফ্রান্সে আলোড়ন ফেলতে চান আর্তেতা

ফ্রান্সের মাটিতে ভাল কিছু করার আশায় আর্তেতা।
হোমওয়ার্কে সফল পিএসজি

গোল করে নায়ক যদি হন দেম্বেলে, তবে গোল বঁাচিয়ে পিএসজির অপর নায়ক গোলকিপার দোন্নারুম্মা।