অ্যাশলে এখন ভারতের মাথাব্যথা

প্র্যাকটিশে ব্যস্ত সন্দেশরা।
নিয়তিকে দুষলেন এমবাপে

ফ্রান্সের অনুশীলনে খোশমেজাজে এমবাপে।
নেমারকে নিয়ে স্যান্টোস নাজেহাল

এবার নেমারের হলো করোনা।
সমঝোতার পথে মোহনবাগান নির্বাচন, সোমবার হতে পারে যৌথ সাংবাদিক সম্মেলন

শেষ পর্যন্ত হয়ত সমঝোতার পথেই হাঁটতে চলেছে মোহনবাগান নির্বাচন। সোমবারই দুপক্ষের যৌথ সাংবাদিক সম্মেলনে এই ব্যাপারে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা হয়ে যেতে পারে। শাসক গোষ্ঠীর প্রধান দেবাশিস দত্তকে প্রেসিডেন্ট ও বিরোধী গোষ্ঠীর প্রধান সৃঞ্জয় বোসকে সচিব পদে রেখে সমঝোতার সূত্র বেরিয়ে আসতে চলেছে। কমিটির অন্যান্য পদ ভাগাভাগি করে বন্টন করে সমঝোতা হতে চলেছে। সোমবারই মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ দিন। সেদিনই হয়ত যুদ্ধের পরিসমাপ্তি ঘটতে চলেছে। এখনও পর্য়ন্ত যা খবর, দেবাশিস দত্ত ও সৃঞ্জয় বোস পাশাপাশি বসে একসঙ্গে যৌথ সাংবাদিক করে লড়াইয়ে ইতি টেনে সমঝোতার কথা ঘোষণা করতে চলেছেন। শুধু মোহনবাগান সদস্য সমর্থক নন, গোটা ময়দানের কাছেই এটা একটা স্বস্তিদায়ক খবর। গত কয়েক দিন ধরেই মোহনবাগান নির্বাচন নিয়ে ক্রমশ উত্তপ্ত হয়ে উঠছিল পরিস্থিতি। দুপক্ষের নির্বাচনীসভা থেকে যুদ্ধংদেহী মনোভাব। এমনকী এই নির্বাচনে ঢুকে পড়েছিল রাজনীতি। শেষ পর্যন্ত অনেকটা চাপের কাছেই নরম হয়ে সম্ভবত সমঝোতায় যেতে রাজি হতে চলেছে দুই পক্ষ। অনেকেই চাইছিলেন। বিশেষ করে সবুজ মেরুনের সাধারণ সদস্য সমর্থকরা এই লড়াই চাইছিলেন না। অন্য কয়েকটি জায়গা থেকেও মিলিজুলি কিমিটি গড়ে নির্বাচন এড়ানোর আশা করা হচ্ছিল। শেষ মুহূর্তে বড় কোনও অঘটন না ঘটলে সোমবার সেই পথেই হাঁটার কথা জানাতে চলেছেন দেবাশিস-সৃঞ্জয়রা।
ইডেনের ফুটবল নস্ট্যালজিয়া, ডিসেম্বরে ক্রিকেটের নন্দন কাননে হতে পারে মেসি শো

রীতিমত চমকপ্রদ খবর। বাংলার ফুটবলপ্রেমীদের জন্য খুশির খবর। তিন দশক পর নাকি ইডেনে আবার ফুটবল গড়াবে। এবং তার চেয়েও বড় কথা, সেটা নাকি লিওনেল মেসিকে মধ্যমণি করে। মেসি শো। হ্যাঁ, ডিসেম্বরের মাঝামাঝি ইডেনে হতে পারে এই মেসি শো। ডিসেম্বরের ১৩, ১৪ ও ১৫ তারিখে মেসির কলকাতা সফর। তখনই যে কোনও একদিন সম্ভবত ইডেনে দেখা যাবে মেসি শো। প্রায় তিন দশক আগে ইডেন থেকে মুছে গিয়েছে ফুটবল। ফুটবলের ঠিকানা এখন যুবভারতী। কিন্তু এতকাল পরে মেসি শোকে কেন্দ্র করে ইডেনে ফিরতে পারে ফুটবলের ফ্লেভার। ফুটবল অনুরাগীদের জন্য দারুণ একটা খবর। প্রবীণরা যেমন ইডেনে ফুটবল নিয়ে নস্ট্যালজিক হয়ে উঠবেন, তেমনি লিও মেসির মত কিংবদন্তির নাকি পা পড়বে ইডেনে। ক্রিকেটের নন্দন কাননে ফুটবল পায়ে মেসি। ইডেনে ফুটবল নস্ঠ্যালজিয়া ফিরে আসবে লিও মেসিকে কেন্দ্র করে। আপাতত অপেক্ষা দুর্দান্ত, চমকপ্রদ, রোমাঞ্চকর এই ঘটনার। এই অসম্ভবকে সম্ভব করে তোলার চেষ্টা করছেন সেই শতদ্রু দত্ত। যিনি এর আগেও বহু মহাতারকাকে নিয়ে এসেছেন। এবং শোনা যাচ্ছে, গোটা ব্যাপারচার পিছনে নাকি আছেন দাদাও। বাংলার মহারাজ। এই পরিকল্পনা সফল করে তুলতে ঝাঁপিয়েছেন শতদ্রুরা।
নো বিরাট, নো ফ্যানস, নো মিডিয়া, বিমানবন্দরে গিলদের পিছনে কাউকে ছুটতে দেখা গেল না

এটাও বুঝি ভারতীয় ক্রিকেটে একটা ইতিহাস হয়ে রইল। না হলে এমন হবে কেন! ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধ পাঁচ টেস্টের সিরিজ খেলতে ভারতীয় দল শনিবার লন্ডনে পৌঁছে গেল। কিন্তু অবাক করার ব্যাপার এটাই যে বিমানবন্দরে ভারতীয় ক্রিকেটারদের দেখতে কোনও ক্রিকেট ফ্যানসদের চোখে পড়ল না। দেখা গেল না কোনও মিডিয়াকে। কেন! এর উত্তর ফ্যানসরাই দিতে পারেন। তাঁরা থাকলে না হয় জানা যেত এত কম লোক কেন এসেছেন। সেই প্রশ্ন করার মতো কাউকে পেলে তো! সেটাও যে নেই। গত নভেম্বরের ছবি সামনে চলে এল। অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে ভারতীয় দল পা দেওয়ার সাথে সাথে বিমানবন্দরের বাইরে বিরাটের নাম ধরে ফ্যানসদের চিৎকার কানে তালা ধরিয়ে দেওয়ার মতো ব্য়াপার ছিল। টিম বসে ওঠার আগে বিরাট শুধু হাত নাড়লেন। ব্যস এটুকু। তাতেই খুশি ফ্যানসরা। এখানেই শেষ নয়। ভারতীয় দলের প্র্যাকটিসে ফ্যানসদের ভিড়ে বিরাটরা ঠিকভাবে নেট করতে পারছিলেন না. তাই বাধ্য হয়ে স্টেডিয়ামের দরজা বন্ধ করে ক্রিকেটাররা প্র্যাকটিস করেন। তা হলে কি বিরাট ন থাকায় লন্ডন বিমানবন্দরের চেহারা পুরোপুরি বদলে গিয়েছে। হতে পারে। কারন, এই দলে সেই ক্রাউড পুলার কোথায়! তাঁরা কোন ক্রিকেটারকে দেখতে ছুটে আসবেন। সেই উত্তর নেই। শুরুটা এমন হলে শেষটা কেমন হতে পারে। ভারত-ইংল্যান্ডের টেস্ট সিরিজে লোকে মাঠে আসবে তো! এখানেও সেই উত্তর দিতে হবে। কাকে দেখতে তারা মাঠে আসবেন! বিরাট নেই। নেই রোহিত শর্মাও। তাই তারকাবিহীন দলের পিছনে কেউ আর ছুটতে চান না। এটা অন্তত শুরুতে বুঝিয়ে দিলেন প্রবাসী ভারতীয়রা।
ফরাসি বিপ্লবে সামিল হলেন গফ

ফরাসি ওপেনের ট্রফিতে চুম্বন কোকো গফের।