সুপার কাপে কোথায় দেখবেন ইস্টবেঙ্গল, মোহনবাগানের ম্যাচ, জেনে নিন

শনিবার থেকে শুরু হচ্ছে সুপার কাপ(Super Cup)। আর তার আগেই সমর্থকদের মধ্যে কনফউইশন। কোথায় দেখবেন তারা তাদের প্রিয় দলের ম্যাচ। বিশেষ করে ইস্টবেঙ্গল(Eastbengal) সমর্থকদের চিন্তাটাই ছিল সবচেয়ে বেশি। একে তো গোয়ায় যাওয়ার পর থেকেই ইস্টবেঙ্গল(Eastbengal) ম্যানেজমেন্ট ফেডারেশনের বিরুদ্ধে পক্ষপাতিত্ব এবং অসহযোগিতার অভিযোগ করছিল। সেইসঙ্গে ইস্টবেঙ্গলের ম্যাচ দেখানো নিয়ে দেখা দিয়েছিল ঘোর অনিশ্চয়তা। কারণ একমাত্র ফতোরদা স্টেডিয়ামের ম্যাচই নাকি দেখানো হবে। আর ইস্টবেঙ্গলের ম্যাচ সেখানেই নেই। ফতোরদাতে খেলবে মোহনবাগান(Mohunbagan)। শেষপর্যন্ত অবশ্য ইস্টবেঙ্গলের(Eastbengal) ম্যাচ দেখানোর কথা জানিয়েছেন ফেডারেশন। ইন্ডিয়ান ফুটবলের ইউটিউব চ্যানেল ইন্ডিয়ান ফুটবল টিমে দেখানো হবে ইস্টবেঙ্গলের ম্যাচ। এরপর থেকেই যে চাপোন উতোরটা বাড়তে শুরু করেছিল তা বলার অপেক্ষা রাখে না। বিশেষ করে ফেডারেশনের বিরুদ্ধে ইস্টবেঙ্গল ম্যানেজমেন্ট যে অসহযোগিতার এবং পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ করছিল সেটাই প্রকট হয়ে উঠছিল। কারণ মোহনবাগানের ম্যাচ দেখানো হলেও, লাল-হলুদ জনতা বঞ্চিত থাকছিল তাদের প্রিয় দলের ম্যাচ দেখানো থেকে। শেষপর্যন্ত ভারতীয় ফুটবলের যে অফিশিয়ান ইউটিউব চ্যানেল সেখানেই দেখানো হবে ইস্টবেঙ্গলের ম্যাচও। কিন্তু ফেডারেশনের বিরুদ্ধে বিতর্ক অবশ্য থামছে না। কার্যত একটা কনফিউশনই তৈরি হচ্ছিল। একটাই প্রতিযোগিতা। কিন্তু দেখানো হচ্ছে দুটো আলাদা মাধ্যমে। ফেডারেশনের এমন সিদ্ধান্ত কেন, সেটাও অনেকে বুঝতে পারছে না। বিশেষ করে দুটো ভিন্ন মাধ্যম হওয়ার ফলে সমর্থকদের মধ্যে সংশয়টাও বেড়ে গিয়েছে। যদিও শেষপর্যন্ত ব্যপারটা পরিস্কার হয়ে গিয়েছে। তবে ফেডারেশনের ব্যবস্থাপনা নিয়ে একটা প্রশ্ন কিন্তু উঠেই যাচ্ছে। একই প্রতিযোগিতা, কিন্তু একেক দলের ম্যাচ একেক মাধ্যমে দেখানো হচ্ছে।
দেবজিৎ নয় গিলেই ভরসা অস্কারের, চার বিদেশিতেই খেলবে পারে ইস্টবেঙ্গল

সুপার কাপের(Super Cup) প্রথম ম্যাচে দেবজিৎ(Debjit Majumder) নয়। লাল-হলুদের তেকাঠির নীচে প্রভসুখন গিলই(Prabhsukhan Gill) থাকতে চলেছেন। এই নিয়ে যাতে কোনওরকম বিতর্ক নায় হয় সেই কাজটাও আবার বেশ সন্তর্পণেই করে ফেললেন ইস্টবেঙ্গল(Eastbengal) কোচ অস্কার(Oscar Bruzon)। যেটা তিনি কখনই করেন না এদিন সেটাই করলেন। সাংবাদিক সম্মেলনে এসেই প্রথম একাদশ নিয়ে মুখ খুললেন তিনি। সরাসরি বলেই দিলেন অনুশীলনে দেবজিৎের হাল্কা চোট হয়েছে, তাই নাকি ভাবলেও শেষপর্যন্ত গিলকেই(Prabhsukhan Gill) নামাতে হবে। সদ্য ডার্বি হার। এরপর দেবজিতের(Debjit Majumder) প্রথম একাদশ থেকে বাদ পড়া, এসব নিয়ে বিতর্ক দানা বাঁধার আগেই বেশ কৌশলী অস্কার(Oscar Bruzon)। তিনি যে দেবজিতকে বাদ দিলেন, আবার বিতর্কও এড়ানোর কাজটা ভলোভাবেই করলেন লাল-হলুদের হেডস্যার। সুপার কাপ জিততে পারলেই এএফসির(AFC) স্লট পেয়ে যাবে ইস্টবেঙ্গল। অতীতের সমস্ত কিছু ভুলে এখন অস্কারের(Oscar Bruzon) ফোকাস শুধুই সুপার কাপের মঞ্চে। প্রথম ম্যাচেই আবার তাদের প্রতিপক্ষ ডেম্পো(Dempo)। একসময় এই ডেম্পো বনাম ইস্টবেঙ্গল ম্যাচকে ভারতীয় ফুটবলে এল ক্লাসিকোর সঙ্গেও তুলনা করা হত। কিন্তু কালের নিয়মে সেই গরীমা হারিয়ে গিয়েছে। তবুও অস্কার(Oscar Bruzon) কিন্তু এই ডেম্পোকে(Dempo) একেবারেই হাল্কাভাবে নিচ্ছেন না। স্পোর্টিং ক্লুব দ্য গোয়ার সঙ্গে দীর্ঘদিন থাকার ফলে, গোয়ার প্রতিটি ক্লাবকেই বেশ ভালোভাবে জানেন তিনি। তাই তো ধারেভারে এগিয়ে থাকলেও বেশ সচেতন ইস্টবেঙ্গল কোচ। তবে ডেম্পোর বিরুদ্ধে প্রথম একাদশে ছয় বিদেশিকে রাখার সম্ভাবনা নেই। শোনা যাচ্ছে চার বিদেশিকে নিয়েই ছক সাজাচ্ছেন তিনি। সেক্ষেত্রে রশিদ(Mohammed Rashid), হামিদ, কেভিন এবং ক্রেসপো থাকছেন। হিরোশিকে(Hiroshi Ibusuki) বোধহয় এই ম্যাচেও বেঞ্চেই রাখবেন। পরিবর্তে ব্যবহার করতে পারেন। আইএফও শিল্ড নিয়ে দল যে এখন ভাবছে না তাও স্পষ্ট করে দিয়েছেন অস্কার। তাঁর দল ফোকাস্ড। একই কথা শোনা গেল আবার সৌভিক চক্রবর্তীর মুখেও। ম্যাচের আগের দিন দীর্ঘক্ষণ প্রস্তুতি নয়। কর্ণারের ওপরই জোর দিয়েছিলেন তিনি। আধ ঘন্টা প্রস্তুতির পর কোচের স্পষ্ট বার্তা ফুটবলারদের বিশ্রামের। প্রথম একাদশ কার্যত ঠিক হয়ে গিয়েছে। সাংবাদিক সম্মেলনে গোলরক্ষকের নামও তো বলে দিয়েছেন অস্কার।
ACC-র অফিস থেকে উধাও ট্রফি, কবে ট্রফি উঠবে ভারতীয় ক্রিকেটারদের হাতে

সূর্যকুমার যাদবরা(Suryakumar Yadav) কবে হাতে পাবেন এশিয়া কাপের(Asia Cup) ট্রফি! এই নিয়েই তড়জা এখন তুঙ্গে। মাঠের লড়াইয়ে না পেরে, এবার মাঠের বাইরে লড়াইটা শুরু করেছে পাকিস্তান। তাও আবার সামনাসামনি নয়। গোপনে গোপনেই সেই লড়াই করছে তারা। ভারতকে ট্রফি না দেওয়ার জন্য এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিলের(ACC) হেড অফিস থেকেই ট্রফি উধাও করে দিলেন এসিসি প্রধান তথা পাকিস্তানের ক্রিকেট বোর্ডের প্রধান মহসিন নাকভি(Mohsin Naqvi)। তিনি আবার পাকিস্কানের আভ্যন্তরীন মন্ত্রীও। এশিয়া কাপ(Asia Cup) ট্রফি লুকিয়ে রেখেছেন তিনি। আর তাতেই বিশ্ব ক্রিকেটে ফের হৈচৈ শুরু হয়েছে। ফাইনালে পাকিস্তানকে(Pakistan) হারিয়ে এবার এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল ভারত(India Team)। প্রতিযোগিতার শুরু থেকেই ভারত নিজেদের অবস্থানে অনড় ছিল। পাক ক্রিকেটারদের সঙ্গে কোনওরকম সৌজন্য যেমন নয়। তেমনই কোনও পাক নাগরিকের হাত থেকে ট্রফি নিতেও অস্বীকার করেছিলেন সূর্যকুমার যাদবরা। প্রায় ৯০ মিনিট অপেক্ষা করতে হয়েছিল ভারতীয় দলকে। এরপরই এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিলের(ACC) প্রধান মহসিন নাকভি(Mohsin Naqvi) ডায়াস থেকে ট্রফি সরিয়ে দেন। এরপর থেকেই ট্রফি হাতে পাননি ভারতীয় দলের ক্রিকেটাররা। আর এবার তো এসিসির হেড কোয়ার্টার থেকেই ট্রফি সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। আর সেটা করেছেন খোদ এসিসি(ACC) প্রধান মহসিন নাকভি(Mohsin Naqvi)। আবু-ধাবিতেই কোনও একটা জায়গায় নাকি রাখা হয়েছে সেই ট্রফি। কিন্তু কোন জায়গাতে রাখা রয়েছে তা বলছেন না মহসিন নাকভি। সম্প্রতি ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের এক প্রতিনিধি এসিসির হেড কোয়ার্টার যাওয়ার পরই এই ব্যপারটা সকলের সামনে আসে। সেখানে গিয়ে তিনি ট্রফির খোঁজ করার পরই জানতে পারেন যে মহসিন নাকভি নাকি ট্রফি সরিয়ে নিয়ে চলে গিয়েছেন। এরপরই উঠতে শুরু করেছে নানান প্রশ্ন। বিশেষ করে এসিসির চেয়ারম্যান হয়ে এমনটা তিনি করতে পারেন কেমনভাবে। আর কেনই ভাবে এসিসির ট্রফি লুকিয়ে রাখছেন তিনি। তবে কী ভারতকে ইচ্ছাকৃত ট্রফি দিতে চাইছে না বলেই এমনটা করছেন পাক মন্ত্রী। ক্রিকেট মহলে ইতিমধ্যেই শুরু হয়ে গিয়েছে তড়জা। শেষপর্যন্ত কবে ভারতীয় ক্রিকেটারদের হাতে ওঠে এশিয়া কাপ, সেটাই দেখার অপেক্ষায় সকলে।
রোহিতের ফেয়ারওয়েল ম্যাচ! গম্ভীরের মন্তব্যে হৈচৈ

রোহিত শর্মার(Rohit Sharma) উদ্দেশ্যে অবসরের বার্তা গম্ভীরের! দ্বিতীয় ম্যাচ শেষে গৌতম গম্ভীরের(Gautam Gambhir) এই একটা মন্তব্যই এখন সোশ্যাল মিডিয়া জুড়ে ভাইরাল। না এখনই রোহিত শর্মার(Rohit Sharma) অবসর নেওয়ার খবর নেই। আর গম্ভীরের সেই মন্তব্যও ছিল একেবারেই মজা করে। রোহিত শর্মা যখন ম্যাচ শেষে বেড়োচ্ছিলেন সেই সময়ই গম্ভীরের(Gautam Gambhir) মুখে শোনা যায় রোহিতকে উদ্দেশ্য করে ফেয়ারওয়েল ম্যাচের কথা বলা। সেই ভিডিও ভাইরাল হতেই চর্চা তুঙ্গে। অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে এই ওডিআই সিরিজেই ফের দেশের জার্সিতে মাঠে নেমেছেন রোহিত শর্মা(Rohit Sharma)। প্রথম ম্যাচে সেভাবে সফল হতে না পারলেও, দ্বিতীয় ম্যাচেই ঘুরে দাঁড়িয়েছেন ভারতীয় দলের প্রাক্তন অধিনায়ক। দ্বিতীয় ম্যাচে ভারতের হয়ে সর্বোচ্চ রানের মালিকও রোহিত শর্মাই(Rohit Sharma)। ৯৭ বলে ৭৩ রানের ইনিংস খেলেছিলেন ভারতীয় ক্রিকেটের হিটম্যান। সেই রোহিত শর্মাকেই গম্ভীরের(Gautam Gambhir) ফেয়ারওয়েলের কথা! অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে দ্বিতীয় টেস্টে ২ উইকেটে হেরেছিল ভারত। ম্যাচ শেষে ভারতীয় দল যখন স্টেডিয়াম থেকে বেড়োচ্ছে সেই সময়ই রোহিতের উদ্দেশ্যে গৌতম গম্ভীরের বার্তা। খানিকটা ইয়ার্কির সুরেই গৌতম গম্ভীর বলেন, “রোহিত সকলের মনে হচ্ছিল আজ বোধহয় তোমার ফেয়ারওয়েল ম্যাচ। আরে ছবি তো লাগিয়ে দাও অন্তত”। আর সেই ভিডিও মুহূর্তের মধ্যে ভাইরাল হয়ে গিয়েছে সোশ্যাল মিডিয়াতে। অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে ভারতের হয়ে সর্বোচ্চ রান যেমন রোহিত শর্মা করেছেন, তেমনই এই পারফরম্যান্স তাঁর আগামী বিশ্বকাপ খেলার ক্ষেত্রেও রাস্তা খানিকটা প্রশস্ত করেছে। তৃতীয় ওডিআইতেও রোহিত শর্মা তাঁর পারফরম্যান্স ধরে রাখতে পারেন কিনা সেটাই দেখার অপেক্ষায় সকলে।
কুলদীপকে খেলানোর সওয়াল প্রাক্তন ভারতীয় পেসারের

অ্যাডাম জাম্পা(Adam Zampa) যখন অস্ট্রেলিয়ার হয়ে দুরন্ত পারফরম্যান্স প্রদর্শন করছেন, সেই সময় ভারতের রিজার্ভ বেঞ্চে বসে রয়েছেন কুলদীপ যাদব(Kuldeep Yadav)। প্রথম দুই ওডিআই ম্যাচেই তাঁকে বসি রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। অস্ট্রেলিয়ার কাছে সিরিজও হেরে গিয়েছে ভারতীয় দল। এরপরই কুলদীপকে(Kuldeep Yadav) খেলানো নিয়ে সরব হয়েছেন প্রাক্তন ভারতীয় পেসার বরুণ অ্যারণ(Varun Aaron)। শেষ ওডিআই ম্যাচে কুলদীপ যাদবকে(Kuldeep Yadav) খেলানোর পরামর্শই দিচ্ছেন বরুণ। অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে ব্যাটিং শক্তিই দেখে নিতে চেয়েছিল ভারতীয় দল। প্রথম দুই ম্যাচেই তারা অস্ট্রেলিয়াকে হারাতে ব্যাটিংয়ের ওপর জোর দিয়েছিল। কিন্তু শেষরক্ষা করতে পারেনি। বরং তাসের ঘরের মতোই বারবার ভেঙে পড়েছিল টিম ইন্ডিয়ার(India Cricket Team) ব্যাটিং লাইনআপ। দ্বিতীয় ম্যাচে অবশ্য রোহিত শর্মা(Rohit Sharma) এবং শ্রেয়স আইয়ার(Shreyas Iyer) রান পেয়েছিলেন। কিন্তু ভারত জিততে পারেনি। সেই ম্যাচে অস্ট্রেলিয়ার হয়ে সর্বোচ্চ উইকেট তুলে নিয়েছিলেন অ্যাডাম জাম্পা(Adam Zampa)। তিনি একাই তুলেছিলেন চার উইকেট। সেই পরিস্থিতিতে ভারতীয় দল কুলদীপ যাদবকে(Kuldeep Yadav) না খেলানোর সিদ্ধান্তেই ছিল অনড়। এমন পরিকল্পনাটাই যেন বেশ অবাক করছে বরুণ অ্যারণকে। কেন কুলদীপকে খেলানো হচ্ছে না তা নিয়েও প্রশ্ন তুলছেন তিনি। সম্প্রচারকারী সংস্থার অনুষ্ঠানে বরুণ অ্যারণ জানিয়েছেন, “প্রথম ম্যাচ থেকেই কুলদীপকে(Kuldeep Yadav) খেলানো উচিৎ ছিল ভারতীয় দলের। সেক্ষেত্রে একজন ব্যাটারকে অবশ্য ছাড়তে হত। অস্ট্রেলিয়ার মতো দেশের পিচে দুজন পেসার নিয়ে খেলাটাও খুব একটা যুক্তিযুক্ত নয়। কুলদীপ এমন একজন বোলার যিনি, যেকোনও পরিস্থিতিতে উইকেট তুলতে পারেন। এছাড়াও যে রান ব্যাটাররা করতে পারেননি, বল হাতে সেটা ম্যানেজ করতেও তিনি যথেষ্ট দক্ষ”। অস্ অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে ব্যাটিংয়ে শক্তি বাড়াতে তিন অল রাউন্ডারে খেলার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল ভারতীয় টিম ম্যানেজমেন্ট। গম্ভীরদের সেই পরিকল্পনা চূড়ান্ত ফ্লপ হয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে ভারতের হাত থেকে সিরিজ হাতছাড়া আগেই হয়ে গিয়েছে। তবে শেষ ম্যাচে ভারতের সামনে সম্মান রক্ষার লড়াই। সেখানেই শেষপর্যন্ত কুলদীপ যাদবকে খেলানো হয় কিনা সেটাই দেখার অপেক্ষায় সকলে।