মেহতাব সিংকে না নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিল মোহনবাগান। মুম্বই সিটি এফসি জানিয়ে দিয়েছে, মেহতাবকে ছাড়তে পারে যদি মোহনবাগান সাড়ে তিন কোটি টাকা ট্রান্সফার ফি দেয়। এত টাকা দিয়ে মেহতাবকে নেওয়ার যে মানে হয়না তা পরিষ্কার জানিয়ে দিয়েছে সবুজ-মেরুন শিবির। আসলে মেহতাবকে নেওয়ার পেছনে একটাই উদ্দেশ্য ছিল, আশিস রাই চোট পেলে বা কার্ড সমস্যা হলে খেলতে পারবেন না। তখন মেহতাবকে কাজে লাগানো। কিন্তু এত টাকা শুধুমাত্র ট্রান্সফার ফি দেওয়ার কোন মানে হয়না তা বুঝে গিয়েছেন সবুজ-মেরুন কর্তারা। তাই ঠিক হয়েছে মেহতাব সিংকে আর তারা নেবে না।
আগামী সপ্তাহে বৃহস্পতি বা শুক্রবার নাগাদ কোচ জোস মলিনার সঙ্গে বসতে চলেছে মোহনবাগান টিম ম্যানেজমেন্ট। ঠিক হয়েছে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে তঁার সঙ্গে কথা বলা হবে। জানা হবে তঁার আগামী মরশুমের জন্য কি কি পরিকল্পনা রয়েছে। মূলত দলগঠন নিয়ে বেশির ভাগ কথা হবে তা না বললেও চলে। যদিও মোহনবাগানের দলগঠন নিয়ে বিশেষ চিন্তা-ভাবনা নেই। গতবারের দলকে ধরে রেখে এগোতে চাইছে মোহনবাগান। যে দু-একটা পরিবর্তন মাথায় রয়েছে তাদের বিষয়ে মলিনার ভাবনাটাকে বুঝে নেওয়া হবে। বিশেষ করে গ্রেগ স্টুয়ার্টের ব্যাপারটা। গ্রেগ স্টুয়ার্টের সঙ্গে এক বছরের চুক্তি ছিল। এবারেই তা শেষ হয়ে গিয়েছে। তেমন পারফরম্যান্স দেখানননি। ফলে তঁাকে রাখার ব্যাপারে মোহনবাগান টিম ম্যানেজমেন্ট তেমন একটা আগ্রহী নয়। তবু মলিনাকে না জানিয়ে তঁারা গ্রেগ স্টুয়ার্টকে ছাড়তে পারছেন না। যদি গ্রেগ স্টুয়ার্টকে ছাড়তে হয় তাহলে নতুন বিদেশি আনার দিকে মোহনবাগানকে এগোতে হবে। সেই নতুন বিদেশির সন্ধান মলিনা দেবেন কিনা তাও জানতে চাওয়া হবে। সব মিলিয়ে মলিনার সঙ্গে টিম গঠনের পাশাপাশি অন্যান্য বিষয়গুলো নিয়ে কথা হতে পারে। অস্কার ব্রুজোর সঙ্গে এক বছরের চুক্তি সেরে ফেলেছে ইস্টবেঙ্গল। মলিনার সঙ্গে অবশ্য চুক্তির ব্যাপার নিয়ে বিশেষ কথাবার্তা হওয়ার কিছু নেই। কারণ তিনি আগেই জানিয়ে দিয়েছেন কত কী চান।

সিনার শীর্ষে, দ্বিতীয় স্থানে আলকারাজ
গতবার জকোভিচকে ফাইনালে হারিয়ে ট্রফি তুলে ধরেছেন উইম্বলডন বিজয়ী আলকারাজ।