ইস্টবেঙ্গল- ০ কারল ব্লাস্টার্স- ১ (জেমিনি-পেনাল্টি)
কলিঙ্গ সুপার কাপের শুরু হতেই ধাক্কা বাজছে ইস্টবেঙ্গল। প্রথম পথেরকেরল ব্লাস্টের বিরুদ্ধে পেনাল্টি থেকে গোল্ড নিরাপত্তা পিছিয়ে এমপি লাল-হলুদ শিবির। ৪০ মিনিটের বক্সের আনোয়ার আলি ভিডিও নওয়াকে প্রকাশকে পেনাল্টি দেন রেফারি। সেই পেনাল্টি থেকে নেওয়া জিমেনেজের শট বাঁচা দিয়ে দেয় ইস্টবেঙ্গল গোলকিপার প্রভাসুইন গিল। তবে তিনি ঠিকমতো লাইনে দঁাড়ে থাকতে না বলে মনে মনে পতাকা দেন। ফলে রেফারি ফেরত পেনাল্টির নির্দেশনা তা থেকে গোল্ড করে যান জিমেনেজ। এই নারী জিমেজ নিশ্চিত তিনটে গোল কেরলকে বঞ্চিত থেকে। খেলা শুরু মিনিট দুয়েকের মধ্যে নোয়া যে ক্রশ শক্তি ছিল তা থেকে গোল না করা কষ্টের। নিজের সেই বল পায়ে ঠেকতে পরিচয় না তিনি। তারপরও সেই নোয়ার ক্রশ থেকে গোল মিস করেন তিনি। তবে ইস্টবেঙ্গল যে গোলের সুযোগ পাবে তা নয়। ৮ মিনিটের জন্য দমন্তোকসে বাড়ানো পাশ থেকে গোল করতে হতে রিচার্ড সেলিস। ২২ মিনিটে পিভি বিষ্ণুর ক্রশ থেকে মেসি বাউলি মারলেন। ৪৩ মিনিটে বিষ্ণুর শট পোস্টে একই প্রতি হয়। সেই বলউউলল ফাঁহায় দাঁদাওয়াং মেসি বাির কাছে। মেসিও ঠিক জায়গায় বল রাখতে না। তবে লাল-হলু খেলায় অংশ বিশেষ উল্লেখযোগ্য উদাহরণ উল্লেখযোগ্য না। নিঃসন্দেহে আক্রমণাত্মক খেলার চেষ্টা করছে লাল-হলুদ শিবির। কিন্তু গোলের ঘাড়ে গিয়ে হারিয়ে ফেলেছেন মেসি, রিচার্ডরা। দিয়ামন্তোকোস আইএসএলের পারফরম্যান্সের মনের ঘটাতে এখানে আলোচনা করেছেন। তাঁতার খেলায় দল ছাপ থাকে না। গত সম্প্রদায় দল ইস্টবেঙ্গল। অনেক আশা নিয়ে এসেছেন যদি প্রথম পাহধা ধাক্কা কাউন্সিলর লাল-লুদ শিবির তাহলে আফসোসের সীমা থাকবে না। আশা করা যায় নিরাপত্তার পর ঠিক দাঁদাবে ইস্টবেঙ্গল। সামাজিক দাঁদা হবে।