মাত্র কয়েক দিনের ব্যবধান। মহিলা জাতীয় লিগ চ্যাম্পিয়ন হয়ে চকম সৃষ্টি করেছিল ইস্টবেঙ্গল। পুরুষদের সিনিয়র দল যখন ধঁুকছে তখন মেয়েদের এই সাফল্য ময়দানে সাড়া ফেলে দেয়। কিছুটা হলেও লজ্জার হাত থেকে বেঁচেছিল লাল-হলুদ শিবির। সেই ইস্টবেঙ্গল কন্যাশ্রী কাপের উদ্বোধনী ম্যাচে প্রতিপক্ষকে নাস্তানাবুদ করে জয় তুলে নিল। শুক্রবার ইস্টবেঙ্গলের প্রতিপক্ষ ছিল মৈত্রী সংসদ। যারা মশাল বাহিনির কাছে পুরোপুরি আত্মসমর্পণ করতে বাধ্য হয়। তাও আবার মহিলা জাতীয় লিগে খেলা দলের অধিকাংশ ফুটবলার ছিলেন না। বলতে গেলে নবাগতদের নিয়ে ঘরোয়া লিগ অভিযান শুরু করেছে ইস্টবেঙ্গল। আর তাতেই কিনা আক্রমণের ঢেউয়ে পুরোপুরি ভেসে গেল মৈত্রী সংসদ। ইস্টবেঙ্গল ম্যাচটা জেতে ৮-১ ব্যবধানে। ইস্টবেঙ্গলের পক্ষে গোলগুলি করেন দুটো করে সুলঞ্জনা রাউল ও দেবলীনা। বাকি গোলদাতারা হলেন সিন্ডি, সুজেশ, সুস্মিতা লেপচা ও কার্থিকা। তার আগে কন্যাশ্রী কাপের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান হয় কিশোর ভারতী স্টেডিয়ামে। শুক্রবার থেকে কন্যাশ্রী কাপ এ ডিভিসন লিগে মোট ১৪টা দল অংশ নিয়েছে। উদ্বোধন করে ক্রীড়ামন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস মেয়েদের লিগকে ভূয়সী প্রশংসা করে বলেন, “বাংলার মেয়েদের নিয়ে সত্যি গর্ব করা উচিত। যেভাবে বাংলার মেয়েরা ফুটবলে এগিয়ে আসছে তা নিয়ে আমরা গর্ব করতেই পারি। কিছুদিন আগে ইস্টবেঙ্গল হয়েছে ভারত সেরা। এখন দেখা যাচ্ছে, মেয়েরা খেলাধূলোতে প্রচন্ড আগ্রহ প্রকাশ করছেন। মাঠে এসে নিজেদের উজাড় করে দেওয়ার চেষ্টা করছেন। এসবই বুঝিয়ে দিচ্ছে, বাংলার মেয়েরা আর পিছিয়ে থাকতে রাজি নয়।” উদ্বোধন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন দমকল মন্ত্রী সুজিত বসু, আইএফএ-র চেয়ারম্যান সুব্রত দত্ত, সচিব অনির্বাণ দত্ত, সহ-সভাপতি স্বরূপ বিশ্বাস, সৌরভ পাল। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বিশেষ উদ্যোগ নিয়ে এই কন্যাশ্রী কাপকে তুলে ধরার চেষ্টা করছেন। গত কয়েক বছরের মধ্যে এই প্রতিযোগিতা সকলের নজর কেড়ে নিয়েছে।

এজবাস্টনে কুলদীপকে চাই, ফিল্ডিংয়েও নজর দিতে হবেঃ ক্লার্ক
শুরুতেই সিরিজে ভারত পিছিয়ে পড়েছে। এবার ঘুরে দাঁড়ানোর লড়াই। সেই লড়াইয়ে জিততে হলে দলে কিছু বদল দরকার। সঙ্গে আগের