শুধু ট্রেবল নয়, চলতি মরশুমে পঁাচটা ট্রফি জয়ের সামনে দঁাড়িয়ে পড়েছে বার্সেলোনা। তবে ট্রেবল যে বার্সেলোনা অতীতে জেতেনি তাতো নয়। এমন কী, হ্যান্সি ফ্লিকও বায়ার্ন মিউনিখে ২০১৯-২০ সালে কোচ থাকাকালীন ট্রেবল জেতার স্বাদ পেয়েছিলেন। সুতরাং দু-পক্ষের যখন ট্রেবল জেতা হয়ে গিয়েছে তখন এই ঘটনা আর নতুন হয়ে কারও কাছে দেখা দেবে না। তাই এবার বার্সার লক্ষ্য বাকি তিনটে টুর্নামেন্ট লিগ, কাপ ও চ্যাম্পিয়ন্স লিগ। যে তিনটে ট্রফি উল্লেখ করা হল, তা জেতার জন্য বিশ্বের প্রতিটি কোচের চোখ সেদিকেই থাকে। কোপা দেল রে জেতার পর হ্যান্সি ফ্লিককে নিয়ে বার্সার সমর্থকরা আরও বড় কিছু স্বপ্ন দেখার অপেক্ষায়। কোপা দেল রে জেতার পর তাই জার্মান কোচ ফ্লিক শুধু একটা কথাই বলেছেন, “কোপা দেল রে জেতায় নিশ্চয় আনন্দ করব। জয়ের উত্সবে মেতে উঠব। কিন্তু এটা সাময়িক। তারপর চলে যাব বিশ্রামে। আমাদের প্রত্যেককে ভালমতো বিশ্রাম নিতে হবে। ট্রেবল জেতার সুযোগ আমাদের সামনে চলে এসেছে। তবে মুখে বললে তো হবে না। জিততে গেলে কঠোর পরিশ্রম করতে হবে। সেই পরিশ্রমে যেন ঘাটতি না থাকে সেদিকে লক্ষ্য রাখা জরুরী।” কোপা দেল রে ফাইনালে রিয়াল মাদ্রিদকে হারানোর জন্য ইয়ামালদের প্রশংসায় ভরিয়ে দেন ফ্লিক। প্রত্যেককে প্রশংসা করে বার্সা কোচ বলেন, “এক অসাধারণ রাতের স্বাক্ষী থাকলাম। একটা দল কীভাবে ঘুরে দঁাড়িয়ে জিততে হয় তা প্রমাণ করে দিল বার্সেলোনা। সত্যি অসাধারণ। এই দলটার কোচ হতে পেরে আমি গর্বিত। আমাদের কাছে এই জয় অসাধারণ।” ট্রেবল জয়ের একধাপ এগোতে গেলে সামনে চলে আসবে লা লিগা। পঁাচটা ম্যাচ এখনও বাকি। যা খুশি হতে পারে। অনেকে মনে করছেন ১১ মে লা লিগার ভাগ্য নির্ধারিত হয়ে যেতে পারে। সেইদিন বার্সেলোনা মুখোমুখি হবে রিয়াল মাদ্রিদের। সেই ম্যাচ জিতে গেলে বার্সার কাছে লা লিগাও চলে আসবে। এমনিতেই বার্সেলোনা এই মুহূর্তে ৪ পয়েন্টে এগিয়ে। তাই সেই ম্যাচ গড়ে দিতে পারে লা লিগার ভাগ্য। তার আগে ট্রেবলের আশা বঁাচিয়ে রাখতে হলে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেমিফাইনালে ইন্টার মিলানের বিপক্ষেও জিততে হবে বার্সাকে। বুধবার রাতে হবে সেই ম্যাচ।

এজবাস্টনে কুলদীপকে চাই, ফিল্ডিংয়েও নজর দিতে হবেঃ ক্লার্ক
শুরুতেই সিরিজে ভারত পিছিয়ে পড়েছে। এবার ঘুরে দাঁড়ানোর লড়াই। সেই লড়াইয়ে জিততে হলে দলে কিছু বদল দরকার। সঙ্গে আগের