বিসিসিআইয়ের নতুন ভাবনা। ২০২৮ থেকে আরও বড় আকারে হবে আইপিএল। পুরোপুরি হোম অ্যান্ড অ্যাওয়ে ভিত্তিতে হবে টুর্নামেন্ট। ৭৪টি ম্যাচের পরিবর্তে সংখ্যা হবে মোট ৯৪টি। সময় লাগবে ৬০ থেকে ৬৫ দিন। আইসিসির ফিউচার ট্যুরস প্রোগ্রামে আইপিএলের জন্য আলাদা উইন্ডো থাকে, তাই ম্যাচের সংখ্যা বাড়লে আইসিসির সিডিউল তৈরিতে ধাক্কা লাগবে। সে কারণে ইতিমধ্যেই আইসিসির সঙ্গে কথাবার্তা চলছে বলেও জানান আইপিএল চেয়ারম্যান অরুণ ধুমল।
গোটা বিশ্বে ইন্ডিয়ান প্রিমিয়র লিগ যেভাবে ছড়িয়ে পড়েছে, তাতেই উৎসাহিত হয়ে এমন ভাবনা বিসিসিআইয়ের। এখন এ ও বি – এই দুটি গ্রুপে ভাগ করা হয় আইপিএলের দলগুলিকে। এ গ্রুপের দলগুলি নিজেদের মধ্যে হোম অ্যান্ড অ্যাওয়ে ভিত্তিতে দুটি করে ম্যাচ খেলে এবং একটি ম্যাচ খেলে বি গ্রুপের একটি দলের বিরুদ্ধে। কিন্তু এবার পুরোপুরি হোম অ্যান্ড অ্যাওয়ে ভিত্তিতে টুর্নামেন্ট করতে চলেছে বিসিসিআিই। তার জন্য ম্যাচের সংখ্যা আরও ২০টি বেড়ে যাবে।
সমস্যা একটা জায়গাতেই। আইসিসির ফিউচার টুরস প্রোগ্রামে জায়গা বার করার সমস্যা। যেমন প্রভাব পড়েছিল ২০২৪-এ। টি টোয়েন্ট বিশ্বকাপের জন্য ক্রিকেটারদের ভাগ হয়ে ইউএসও ও ওয়েস্ট ইন্ডিজে উড়ে যেতে হয়েছিল।
আইপিএল চেয়ারম্যান অরুণ ধুমল জানান, এটা একটা সুযোগ। আমরা আইসিসির সঙ্গে কথা চালাচ্ছি।বড় উইন্ডো চাইছি। ৭৪ থেকে বেড়ে ৮৪ বা ৯৪ হতে পারে। তবে প্রত্যেকে হোম অ্যাওয়ে ভিত্তিতে খেললে ৯৪টি ম্যাচ লাগবে। বিশ্বজুড়ে এখন ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগকে উৎসাহিত করা হচ্ছে। বিসিসিআই আরও আলোচনা করে এ ব্যাপারে নীল নকসা ছকে ফেলবে বলেই জানান ধুমল।